কুষ্টিয়া: বাংলাদেশে মুহাম্মদ ইউনূসের একনায়কতন্ত্রে শিক্ষকরা মবের শিকার হচ্ছেন।
ফরিদপুরের রাজবাড়ী- বালিয়াকান্দীতে একজন শিক্ষককে গলায় জুতার মালা পরানো হলো।
এই অবৈধ ইউনূস সরকারের সময় আইন-আদালতের তোয়াক্কা না করে মবের নাম করে মানুষকে পিটিয়ে মারা, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়েও মব কিলিং হয়েছে।
একাত্তরের পরাজিত শক্তি মূলত টার্গেট করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের প্রকাশ্যে লাঞ্ছিত করছে।
আওয়ামী লীগের দোসর ট্যাগ দিয়ে যাকে তাকে হেনস্থা করা হচ্ছে। শিক্ষক, ডাক্তার, শিল্পীসহ কেউ রেহাই পাচ্ছে না এদের হাত থেকে।
এবার কুষ্টিয়ার দৌলতপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সাদিকুজ্জামান সুমনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
রবিবার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এনে আদালতে মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের কৌসুলি আল মুজাহিদ হোসেন।
বলা হচ্ছে, ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন তিনি।
মুহাম্মদ ইউনূস দেশকে মবের দেশ বানিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন।
ডা:ইউনুস ৬৬৬ কোটি টাকা ট্যাক্স মওকুফ করেছেন, গ্রামীন বিশ্ববিদ্যালয়,গ্রামীণ রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স, গ্রামীণ ডিজিটাল ওয়ালেট ১০মাসে যা কিছু করেছেন নিজের জন্যই করেছেন।
নিজেকে পরিষ্কার করে বাংলাদেশকে নোংরা করেছেন।
বাংলাদেশকে দিয়েছেন মব সন্ত্রাস, লুটপাট,চুরি,ডাকাতি,ছিনতাই, ধর্ষণ, অসম্মান ।