ঢাকা: সনাতনীরা এই বাংলাদেশে টিকতে পারবে না। যেই কয় শতাংশ হিন্দু আছে অর্ধমৃত হয়ে বেঁচে আছে।

হিন্দু নির্যাতন, হিন্দু মেয়েদের ধর্ষণ, মন্দির ভাঙার কাজ চলছেই সমানে। একাত্তরের চাইতে কম কোনদিকে?

খিলক্ষেত শ্রী শ্রী দূর্গা মন্দির বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।ঘটনাস্থলে সনাতনী অনেকেই উপস্থিত ছিলেন,মন্দির রক্ষা করার জন্য।

কিন্তু রক্ষা পেলোনা মন্দিরটি। তৌহিদী জনতা, মৌলবাদী গোষ্ঠী সবসময় হিন্দুদের ধর্ম পালনে কোণঠাসা করে রেখেছে।

সরকার আর কী করবে? এইসব কাজে উৎসাহদাতা তো স্বয়ং ইউনূস!

বাংলাদেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপর চলমান হামলা ও হুমকির একটি অংশ হিসেবে দেখা যাচ্ছে।

দেশের বিভিন্ন এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপর হামলা, মন্দির ভাঙচুর ও ধর্মীয় স্থানগুলির উপর হুমকির ঘটনা বারবার ঘটেছে।

বিশেষ করে দুর্গা পূজার সময় এই ধরনের ঘটনা বেড়ে যায়, যা স্থানীয় সনাতন সম্প্রদায়ের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়ায়।

এইদিন মায়ের প্রতিমা সরানোর সময়টুকু ও দেয়নি।

বাংলাদেশের রাজধানীতে দিনে দুপুরে এই নৃশংসতা ঘটে গেল!

ঢাকার বুকে ১০ ফুটের ছোট্ট একটি টিনের মন্দির বাংলাদেশের মৌলবাদীরা সহ্য করতে পারলো না!

ইউনূস নীরব। যে ইউনূসের মুখে হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে বড় বড় বুলি শোনা গিয়েছিলো।

এটা শুধু একটা মন্দির ভাঙা নয়, গোটা একটা ধর্মের উপর আঘাত। এই আঘাত বারবার এসেছে। এবং বাংলাদেশে হিন্দুদের বুঝিয়ে দেয়া হচ্ছে এইদেশে তাদের কোনো অধিকার নেই, তাদের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয় না।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *