ঢাকা: প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের পর বিষয়টি ভাবা গিয়েছিলো যে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবার হয়তো কিছুটা হলেও সোজা পথে হাঁটবে। কিন্তু সেই ভাবনার মধ্যে সম্ভবত ভুল ছিলো।

নির্বাচন নিয়ে ইউনূস গঙের ষড়যন্ত্র থামেনি। তাঁর সঙ্গে জুটেছে কিছু তাবেদার রাজনৈতিক গোষ্ঠী।

বিএনপি বলছে— শীঘ্রই নির্বাচন দিতে হবে। এবং তারেক জিয়ার সাথে বৈঠকেও রমজানের আগে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে।

তবে ইউনূস পাত্তা দিচ্ছেন না ।ইউনূস আছেন সুযোগের অপেক্ষায় , দেখিয়ে দিচ্ছেন বিএনপি নিজেদের ক্ষতি করছে!

ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে নানা আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের লন্ডন বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) আকস্মিক বৈঠকে এই আলোচনা আরও জোরালো হয়েছে।

কিন্তু তারপরেও বিএনপি ইউনূসকে বিশ্বাস করতে পারছে না।

নির্বাচন কমিশনের প্রধান এম এম নাসির উদ্দীন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে গত বৃহস্পতিবার একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

তবে এই বৈঠকে কী বিষয় নিয়ে আলাপ হয়েছিল তার স্পষ্টীকরণ চেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।

যদিও এর আগে তারেক জিয়া ইউনূসের বৈঠকে মূল বিষয় কী ছিলো তা সামনে আনা হয়নি।

তিনি বলেছেন, ‘যদি উভয় পক্ষ থেকে জাতির সামনে বিষয়টি পরিষ্কার করা হয়, তাহলে আমরা আশ্বস্ত হই।’

ইউনূসের উপর বিশ্বাস নেই বিএনপির।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘লন্ডন বৈঠকের পরে আমরা আহ্বান করেছিলাম, ওই বৈঠকে সম্মতভাবে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেই বার্তাটি প্রধান উপদেষ্টা আনুষ্ঠানিকভাবে সিইসি বা নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) জানাবেন। সে জন্য আমরা অপেক্ষা করছিলাম।’

ইউনুসের এত লোভ সামান্য মেয়র পদে ইশরাককে বসতে দিচ্ছেন না, তিনি নির্বাচন দিয়ে তারেক জিয়াকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বানাবেন, এটা বিশ্বাস করা যায়?

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপির কোনো ভবিষ্যত নাই। বিএনপি এই এগারো মাসে ইউনুসের ওপর সামান্য চাপ সৃষ্টি করতে পারেনি।

আর তারেক জিয়া -ইউনুস চুক্তি গিভ অ্যান্ড টেকের।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *