চট্টগ্রাম: বাতিঘর বাংলাদেশের বৃহত্তম খুচরা বইয়ের দোকান, যার চারটি প্রধান বিভাগীয় শহর ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট এবং রাজশাহীতে ৬টি আউটলেট রয়েছে।
দেশ ছাড়িয়ে বিদেশও রয়েছে সংস্থাটির শাখা। অনেক আন্তর্জাতিক বইমেলায় আমন্ত্রিত হয়েছে বাতিঘর নামে সৃজনশীল এ প্রকাশনা ও সংস্থাটির কর্ণধার দীপংকর দাশ।
তাঁকেই আসামী করা হয়েছে গত জুলাই এর ঘটনার আসামি হিসেবে! এগুলোই হচ্ছে আমাদের এই কথিত শান্তির নোবেল বিজয়ী ইউনুসের জমানায়।
ছাত্র আন্দোলনে হামলার একটি মামলায় জনপ্রিয় বই বিপনিকেন্দ্র ও প্রকাশনা সংস্থা বাতিঘরের কর্ণধার দীপঙ্কর দাশকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
এদিন, শনিবার (২৮ জুন) কোতোয়ালী থানা পুলিশের একটি টিম তাঁকে জামালখান বাতিঘর থেকে থানায় নিয়ে যায়।
এক ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। তারপর ছাড়া হয়। উল্লেখযোগ্য যে, বিকেলেই বাতিঘর চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল।
দীপঙ্কর দাশ মামলার বিষয়ে বলেন, আমি বাতিঘরে ছিলাম। পুলিশ সদস্যরা এসে মামলার বিষয়ে থানায় যেতে বলেন। থানায় এ বিষয়ে কথাবার্তা বলার পর ২টার দিকে ছেড়ে দেয়।’
বলা হচ্ছে দীপঙ্কর দাশের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় নাকি মামলা আছে। এমন কত হাজার হাজার ভুয়া মামলা পড়ে আছে। ভুয়া মামলায় গ্রেপ্তারি হচ্ছে।
একে তো দীপঙ্কর দাশ হিন্দু ধর্মের, এবং গণ্যমান্য ব্যক্তি। স্বাভাবিকভাবেই হিন্দু ধর্মের উপর আক্রমণটা আগেই আসবে। মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্যোগে এইসব কুকর্ম হয়েই চলেছে দেশে। প্রতিবাদের পথও বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে।
উল্লেখযোগ্য যে, বাতিঘর বইয়ের দোকানটি বইপ্রেমীদের প্রিয় জায়গা হয়ে যায় এবং খুব তাড়াতাড়ি জনপ্রিয়তা অর্জন করে।