ঢাকা: ৫ আগস্ট জঙ্গী আন্দোলনে পতন ঘটানো হয় শেখ হাসিনার। উন্মাদ হয়ে ওঠে গোটা দেশ। ষড়যন্ত্র করে উন্নয়নশীল দেশকে আজ রসাতলে নিয়ে এসেছে এক দখলদার।
স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি জেগে উঠেছে বাংলাদেশে। আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব বিনষ্ট করার কাজে লেগেছে কারণ আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের দল। এই দল মাটির কথা বলে।
৭১ বিরোধী শক্তি, যারা বাংলাদেশের উন্নতি চায়নি, যারা বাংলাদেশকে আজও মেনে নিতে পারে না, যারা মনে করতে পাকিস্তান- বাংলাদেশ এক থাকা উচিৎ ছিলো, তারাই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালতে বিচার শুরুর নামে, কারাদণ্ডের নামে একটি কথিত ষড়যন্ত্র চলছে। যার কেন্দ্রে মুহাম্মদ ইউনূস।
কারাদণ্ড ঘোষণা করা হলো শেখ হাসিনার। আদালত অবমাননার মামলায় বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ৬ মাসের কারাদণ্ডের কথা ঘোষণা করল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বুধবার বিচারপতি মহম্মদ গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এই ঘোষণা করেছে।
প্রসিকিউশন জানায়, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পরও শেখ হাসিনা নিজে উপস্থিত হননি বা কোনো আইনজীবীর মাধ্যমে ব্যাখ্যা দেননি। এ অবস্থায়, ট্রাইব্যুনাল এখন আইন অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের শাস্তি দিতে পারে।
প্রসঙ্গত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দলের নেত্রীকে দুর্বল করতে চক্রান্তকারীর দল আদালতকে ব্যবহার করছে।
জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়, এমন একটি কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নেতৃত্বে থাকা ড. ইউনুস আজ বাংলাদেশকে তছনছ করে দিয়েছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যখন ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে বাংলাদেশ এর প্রধানমন্ত্রীত্বের পদ অলঙ্কৃত করেছিলেন তখন এই কিশোর গ্যাং নেতা নাহিদ ও আসিফদের জন্মই হয়নি।
আর এই নাহিদদের আজ হম্বিতম্বি দেখলে মনে হয় ওরা নির্বাচিত সরকার।
৫ ই আগষ্ট ২০২৪ পুরোটাই ছিল একটি ষড়যন্ত্রমূলক জঙ্গী অভ্যুত্থান।
উক্ত জেনজি প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধ ও ভারতবিরোধী একটি অবস্থান তৈরি করেছিল। ২০২৪ সালে শিবির ক্যাডার আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ড ছিল উক্ত ষড়যন্ত্রের অংশ।