কুমিল্লা: এ যেন ১৯৭১ এর পূর্ণরূপ। ঠিক পাকিস্তান যেভাবে বাংলার মায়েদের ধর্ষণ করেছে, ঠিক সেই পাকিস্তানপ্রেমীরা উজিয়ে উঠেছে এখন বাংলাদেশে।

দেশে আইন বলতে বর্তমানে কিছু নেই। পুরো দেশটা যেন লুট হয়ে গেছে।

স্থানীয় বিএনপি নেতা ফজর আলী (৩৮) গৃহবধূ (২৫) — যিনি একজন প্রবাসীর স্ত্রী-কে ধর্ষণ করেন। বাড়ি দরজা ভেঙ্গে প্রবেশ করে ভিতরে।

এবং এই ঘটনাটি ভিডিও ধারণ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। পুলিশ ৩ জনকে ভিডিও ভাইরাল করার কারণে গ্রেপ্তার করেছে। ধর্ষক বিএনপি নেতা ফজরকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

তবে এইসব গ্রেপ্তারি সমস্তটাই আই ওয়াশ। জনগণকে ঠাণ্ডা করার কায়দা।

বিচার হবে না কিছুই।

কুমিল্লার মুরাদনগরে হিন্দু নারীকে বিবস্ত্র করে ভিডিও ও ধর্ষণের চাঞ্চল্যকর ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ৪ আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে রিমান্ড পেয়েছে পুলিশ।

কিন্তু প্রশ্ন দাঁড়িয়েছে- রিমান্ডতো পেলো কিন্তু এই সাম্প্রদায়িক- জঙ্গী ইউনুস সরকারের সময় আদৌ প্রকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে চার্জশীট ও বিচার হবে কি?

জানা গেলো, গ্রেপ্তার চার জনকে তিন দিন ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করবে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার আমলি আদালত-১১ এর বিচারক বিচারক মমিনুল হক তাদের তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বলে আদালত পুলিশের ওসি সাদেকুর রহমান জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার ওই চারজনের সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেছিলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মুরাদনগর থানার এসআই রুহুল আমিন।

আসামিরা হলেন- মুরাদনগর উপজেলার বাহেরচর পাঁচকিত্তা গ্রামের সুমন, রমজান, মো. আরিফ ও মো. অনিক।

ঘটনার পর ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন ভুক্তভোগী নারী। ওই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ফজর আলীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

তবে গেপ্তার, রিমান্ড যা কিছুই হোক, খোদ ইউনূসের আমলে এরা জামাই আদরেই থাকবে!

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *