ঢাকা: বাংলাদেশে চলতি বছর ৬১৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে, তাদের মধ্যে ২৩ জন মারা গেছেন।
করোনা নিয়ে তেমন আতঙ্কের কিছুই নেই। যতটা আতঙ্ক এখন অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে জনমনে।
আর দেশের হাজার হাজার বাস্তব সমস্যায় জর্জরিত যেখানে মানুষ, যেখানে নারী ঘর থেকে বেরোলেই নির্যাতনের শিকার হচ্ছে, আইনকে হাতের তালুতে রেখে ছড়ি ঘোরাচ্ছেন ইউনূস, সেখানে কোভিড খরচা কমিয়ে কী লাভ হচ্ছে?
চাল, ডাল, সবজি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশচুম্বী, সেখানে বেসরকারি হাসপাতালে করোনা পরীক্ষার খরচ কমানোর মানে হচ্ছে গরু মেরে জুতা দান করা!
বেসরকারি হাসপাতালের কোভিডের আরটিপিসিআর ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার খরচ কমিয়ে নতুন ফি নির্ধারণ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
যদিও করোনার উৎপাত দেশে তেমন নেই। এবং এই জ্বর সর্দির সাথে নদীর দেশের মানুষ অভ্যস্ত।
বলা হচ্ছে, এখন থেকে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে আরটিপিসিআর ২০০০ টাকা এবং র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ফি ৫০০ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।
তবে এসব যত যাই হোক, অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো আই ওয়াশ জনগণ পাতে নিচ্ছে না।
দ্রব্যমূল্য, চালের দাম, দুর্নীতি, সংকট, মব সন্ত্রাস, ধর্ষণ এগুলোর দিকে না দেখে হঠাৎ সেকেন্ডারি একটা জিনিসের দাম কমিয়ে কী বোঝানো হচ্ছে?