ঢাকা: মালয়েশিয়া জঙ্গী বলে দেশে ফেরৎ পাঠিয়েছে। এদিকে মিথ্যাবাদী স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দারুণ বক্তব্য, বলছেন, এরা জঙ্গী না। এবং বাংলাদেশে নাকি কোনো জঙ্গীই নেই!
তাহলে তো বরাবরের নীতি মেনে এখন মালয়েশিয়া দূতাবাস অভিমুখে পদযাত্রা করতে হয় বৈছাআ-র!
বাংলাদেশের পরিস্থিতি যেমনই হোক, বলা হচ্ছে দেশে কোনো জঙ্গী নেই, এবং ৩৬ জনও জঙ্গী নয়!
তাহলে এখন যদি ঠাট্টা করে বললে বলতে হয়, মালয়েশিয়াও আওয়ামী লীগ করে! নাহলে এমন মিথ্যা বলবে কেন!?
আবার এই অন্তর্বর্তী সরকার বলছে, মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে গ্রেপ্তার বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে তদন্তে দেশটির সরকারকে যেকোনো ধরনের সহযোগিতা করবে!
কত দ্বিচারিতা এই ইউনূসের।
শনিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, “যেকোনো ধরনের সন্ত্রাসবাদ, সহিংস উগ্রবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করছে বাংলাদেশ এবং এক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষকে পূর্ণ সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত আছে।”
মালয়েশিয়া সরকার সুনির্দিষ্ট জঙ্গি অভিযোগের ভিত্তিতে জঙ্গীগুলোকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে, যারা নিয়মিত সিরিয়ার আইএসএস ও বাংলাদেশের আইএসএস কে জঙ্গি অর্থায়ন করেছে।
মালয়েশিয়া সরকার এই জঙ্গিদের তথ্য বিশ্বের প্রায় সকল এম্বাসিকেকে জানিয়েছে।
এদিকে, আসিফ নজরুল বলেছেন মালয়েশিয়া সরকারের পাঠানো জঙ্গীদের কে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।আবার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন এদের কেউ জঙ্গী না।
সেই দেশের পুলিশের মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ খালিদ ইসমাইল শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, চলতি বছরের এপ্রিল থেকে পরিচালিত ধারাবাহিক অভিযানে ওই ৩৬ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়; তারা মূলত কারখানা, নির্মাণ ও সেবা খাতে কর্মরত ছিলেন।
পাকিস্তানের আদর্শে চলতে শিখে গেছে বাংলাদেশ এই এক বছরে। পাকিস্তান মানেই জঙ্গী রাষ্ট্র, তেমনি বিশ্বের চোখে বাংলাদেশকে জঙ্গীরাষ্ট্র তকমা লাগিয়ে দিয়েছেন ইউনূস।