টেকনাফ: টানা বর্ষণে উখিয়া- টেকনাফের অবস্থা বেহাল। শত শত পরিবার ঘরছাড়া হয়েছে বন্যায়, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। দুর্ভোগের শেষ নেই।

তবে এগুলো অবস্থার দিকে নজর নেই সরকারের। প্রতি বর্ষাতেই এমন দুর্যোগে নাজেহাল হয় সীমান্ত জনপদ।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো তো ঝরে পড়ছে। পাহাড়ের ঢালে পড়েছে মাটির ঘর। রোহিঙ্গার থেকেও তো এখন বড়বড় জঙ্গী দেশে বাস করছে। কারোই কোনো দৃষ্টি নেই।

বৃষ্টিতে ক্যাম্পে পাহাড় ধসের ঘটনাও ঘটছে। এতে অন্তত ৮০০ ঝুপড়ি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং প্রায় ৩ হাজার রোহিঙ্গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

এই বন্যায় প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গার অস্থায়ী বসবাস ব্যবস্থা ঝুঁকিতে। সরকার-প্রশাসনের দায়িত্বশীল মহল সবাই জানেন এই বাস্তবতা। তবুও কোনো স্থায়ী সমাধান নেই।

উখিয়া-টেকনাফ বাংলাদেশের সবচেয়ে স্পর্শকাতর এলাকা। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় দৃশ্যমান পরিবর্তন নাহলে এর গতি আরো খারাপ হবে।

তবে ইউনূস গং তো অন্য কাজে ব্যস্ত, পশ্চিমাদের হাতে দেশ কতক্ষণে তুলে দেবে এই চিন্তায় মশগুল।

প্রতিবছর তো বর্ষা আসে, এই বর্ষার প্রস্তুতি কোথায়? পাহাড় কাটার নামে যারা প্রকৃতি ধ্বংস করেছে, যারা দায়ী তাদের বিচার কোথায়?

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *