টেকনাফ: মুহাম্মদ ইউনুস সার্জিস আসিফ নাহিদ তাদের আবার ব্যাংক একাউন্টগুলো ভর্তি করার সুযোগ এসে গেছে। কারণ দেশের চারদিকে আবার বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সুযোগ কাজে লাগাতে এই দখলদার বাহিনী খুব সুন্দর পারে।
ভারি বৃষ্টিপাতে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় অন্তত ৫০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
এসব প্লাবিত এলাকায় ঘরবাড়ি, কাঁচা রাস্তা ও সবজিক্ষেত তলিয়ে গেছে।
আবহাওয়াবিদদের আশঙ্কা, বৃষ্টিপাতের ধারা আরও কয়েকদিন চলতে পারে।
পানিবন্দি একটা অভিশাপ। এবং এর থেকে উদ্ধারের উপায় জানে না অন্তর্বর্তী সরকার।
টেকনাফের হ্নীলা, বাহারছড়া, হোয়াইক্যং, টেকনাফ সদর, সাবরাং, শাহপরীর দ্বীপ, সেন্টমার্টিনসহ পৌর এলাকার বহু গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে। বহু পরিবার ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বাধ্য হয়েছে।
পানিতে তলিয়ে গেছে বাড়িঘর, স্কুল-কলেজ, দোকান ও সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা। খেতখামার তলিয়ে গেছে।
ত্রাণ দেয়া মানে স্থায়ী সমাধান না। অথচ ত্রাণেই থাকতে চায় চাঁদাবাজদের দল। এতে প্রতি বছর চাঁদা ওঠানো যায়!
তবে অভিযোগ উঠছে, এখন জনগণ ত্রাণ নয়, স্থায়ী সমাধান চায়।
রঙ্গীখালী এলাকার বাসিন্দা স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের কাছে পানি নিষ্কাশনের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্প গ্রহণের দাবি জানান।
এদিকে, সাবরাং ইউনিয়নের ১০টি গ্রাম এবং হোয়াইক্যং ইউনিয়নের আটটি গ্রাম প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে ।