ঢাকা: ১ আগষ্ট থেকেই বাংলাদেশী পণ্যে ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতার কারণে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধান খাত পোশাক রপ্তানি।

ব্যবসায়িক ভারসাম্যহীনতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমেরিকা বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক আমদানির ক্ষেত্রে পূর্বের ১৫% আমদানি শুল্কের সাথে আরও অতিরিক্ত ৩৫% ট্যারিফ আরোপ করেছে।

পোশাক রপ্তানিতে ভীষণ উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। মুহাম্মদ ইউনূসের এই ব্যর্থতা দেশকে আরো তলিয়ে নেবে।

স্বাভাবিকভাবেই আমেরিকার শুল্কের কারণে বাংলাদেশি পণ্যের দাম বেড়ে যাবে এবং প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে বাংলাদেশ।

ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ভারত তুলনামূলক কম শুল্ক দেয় তাই তাদের পণ্যের দামও থাকবে কম।

কমবে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন,রিজার্ভ কমে যাবে এবং টাকার মান আরও কমে যাবে।

আসলে বাংলাদেশকে যে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা, সেটা সহ্য হয়নি ৭১ এর পরাজিত শক্তির,ধ্বংস করে দিচ্ছে সাজানো গুছানো দেশটাকে।

এদিকে, বাংলাদেশ সময় রাত ৩টায় এক ফেসবুক পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক ইস‍্যু নিয়ে আলোচনার প্রথম দিন শেষ হয়েছে। কাল, পরশুও আলোচনা চলবে।

যুক্তি-তর্কে অধিকাংশ বিষয়ে দুইপক্ষ একমত হয়েছে। তবে এখনই শুল্ক ইস‍্যু নিয়ে মন্তব্য করা যাবে না।’

বাংলাদেশের পক্ষে আলোচনায় নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন। ঢাকাস্থ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খালিলুর রহমান ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ভার্চুয়ালি আলোচনায় যুক্ত হন।

তবে এই আলোচনায় দেশের জন্য ইতিবাচক বার্তা নিয়ে আসতে পারবেন বলে মনে হয় না।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *