ঢাকা: এনসিপি হচ্ছে সন্ত্রাসী দল। শুধু এনসিপিই না, বিএনপি জামায়াত জঙ্গী দলের কুকীর্তি সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে আছে।
জুলাইতে সার্জিস, হাসনাতদের কর্মকাণ্ড দেশের মানুষকে বিপদাপন্ন করে তুলেছে।
এখন তারা উঠেপড়ে লেগেছে প্রতীক ষড়যন্ত্রে। আমার নেই তো ওরও থাকবে না। সার্জিসের মন্তব্য বরাবর বালখিল্য।
নির্বাচন কমিশনের “শাপলা” প্রতীক দেওয়ার ক্ষমতা নেই। তারপরও এনসিপির “শাপলা” প্রতীক চাই।
এটাও এক ধরনের রাজনৈতিক কৌশল—প্রতীক না পাওয়ার মধ্য দিয়েও নিজেদের অবস্থান আর দমন-পীড়নের জায়গাটা দাঁড় করানোর চেষ্টা।
উল্লেখযোগ্য যে, ‘শাপলা’কে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এর ফলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এই প্রতীকটি আর ব্যবহার করতে পারবে না।
শাপলা প্রতীক পেতে আগ্রহী ছিল নাগরিক ঐক্যও। দলটি নিবন্ধন পাওয়ার সময় ‘কেটলি’ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছিল।
তবে তারা নতুন করে শাপলা প্রতীকের জন্য আবেদন করেছে। গত ২ জুলাই প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার জানান, তারা কেটলির পরিবর্তে ‘শাপলা’ বা ‘দোয়েল’ চাচ্ছেন।
তবে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বুধবার বলেন, শাপলাকে তফসিলভুক্ত না করার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত আগেই নেওয়া হয়েছে।
এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, বর্তমানে নির্বাচনী প্রতীক তালিকায় ৬৯টি প্রতীক আছে।
সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসি এই তালিকা ১০০–এর বেশি করার পরিকল্পনা করছে।