ঢাকা: মুহাম্মদ ইউনূসের জগীপনায় শেষ হয়েছে গোটা বাংলাদেশ। রাজনীতি সম্পর্কে তাঁর অজ্ঞতা, এবং শয়তানিতে এক নম্বর মনোভাব দেশটাকে ১১ মাসে রসাতলে নিয়ে গেছে।
আমেরিকার পক্ষ থেকে বাংলাদেশের উপর যখন ৩৫% ট্যারিফ ঘোষণা করা হয়েছে, তখন বাংলাদেশ সরকার ৯০ দিনের সময় চেয়ে নিলো!
কিন্তু এই পুরো সময়টাতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কিছু করা হলোনা! কোনো উদ্যোগ নেই, কিচ্ছু নেই।
তারপর আমেরিকা সরকারের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গতকাল চিঠি দিয়ে আবারও রিমাইন্ডার দিলেন যে আগস্টের এক তারিখ থেকে এই ৩৫% ট্যারিফ কার্যকর হবে।
এবং চিঠির শেষে ইউনূসকে রীতিমতো হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
চিঠি পেয়ে বাংলাদেশের বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন তড়িঘড়ি আমেরিকায় যান আলোচনা করতে!
এদিকে, রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে তিন দিনব্যাপী শুল্ক-বাণিজ্য চুক্তিবিষয়ক আলোচনার দ্বিতীয় দিনের বৈঠক শেষ হয়েছে।
শুক্রবার (১১ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
জানা গিয়েছে, বৈঠকে বাংলাদেশ আমেরিকার মধ্যে বর্তমান ও ভবিষ্যত বাণিজ্যের গতি-প্রকৃতি কেমন হবে, সে সব বিষয় উপস্থাপন ও যুক্তি-তর্ক হয়েছে।
তবে বৈঠকে ইতিবাচক কোনো সদুত্তর আমেরিকার পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে এখনো দেয়া হয়নি। এবং মনেও হয় না ইউনূস সমর্থ হবেন আমেরিকার ভাবগতি ঘোরাতে।
ওয়াশিংটন সময় শুক্রবার সকাল ৯টায় তৃতীয় দিনের আলোচনা শুরু হবে।
কিন্তু আলোচনা হলেও শেষ মুহূর্তে আর কোনো কিছু হবে বলেও আশা নেই।
এই ৯০ দিন কেনো কোন আলোচনার উদ্যোগ নেয়া হলোনা? কোথায় ছিলেন ইউনূস ?
সময় থাকতে ব্যবস্থা নিলে কিছু বেটার ডিল পাওয়া যেতো! এখন শেষ সময়ে আমেরিকা যা ধরিয়ে দেবে, তাই নিতে হবে!
বাংলাদেশের মাথায় বাড়ি দিয়ে পকেট ভর্তি করছেন ইউনূস সাহেব।