ঢাকা: বিএনপি- যুবদলের জঙ্গীপনায় জাহান্নামে বাংলাদেশ। কী ভয়াবহ নৃশংসতা! অথচ এই জঙ্গী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মুখ খুললেই পিটিয়ে মারা হচ্ছে নয়তো জেলে ভরানো হচ্ছে ।
দেশ আজ বিএনপি জামাতের মব সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে। আইন নাই, বিচার নাই,নিরাপত্তা নাই। এই বাংলাদেশ কি আমাদের কাম্য ?
চাঁদা না পেয়ে যুবদল সন্ত্রাসীরা মিটফোর্ডে একজন নিরীহ ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে পাথর নিক্ষেপ করে নির্মমভাবে খুন করার পর, লাশ জনসম্মুখে নিয়ে লাশের উপর দাঁড়িয়ে বুনো উল্লাস করে। কী বিভৎস ! কী জঘন্য ! কী ঘৃণ্য !
আবার এই বিএনপি ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখে? এই বিএনপি ক্ষমতায় আসার আগেই সেই আগের রক্তাক্ত পিরিয়ডে ফিরে গেছে। তাহলে চিন্তা করে দেখুন আগামিতে তাদের কারবার কী হতে চলেছে?
উলঙ্গ, রক্তাক্ত এক মানুষকে বেপরোয়াভাবে মারা হচ্ছে।তাকে পশুর মতো পেটানো হচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। নির্বাক ভঙ্গিতে চেয়ে আছে। ছিঃ ইউনূসের শাসন!
এই দৃশ্য কি সহ্য করার মতো? এই দৃশ্য দেখে আপনি স্থির থাকতে পারবেননা। তবুও দেখেন।
আপনি দেখেন, আপনার সন্তানদের দেখান। হায়নার দলের বাস্তবতা সন্তানকে বলুন!
ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (মিটফোর্ড) সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে (৩৯) প্রকাশ্যে এইভাবেই নৃশংসভাবে খুন করেছে যুবদল।
ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গ্রেপ্তার করলেও তারপর আর কিছুই হবে না।
শুক্রবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া শাখার উপকমমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ তালেবুর রহমান গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযান চালিয়ে মামলার এজাহারভুক্ত দুজন পুলিশের হাতে এবং বাকি দুজনকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) হাতে গ্রেফতার হয়।
তাদের মধ্যে দুইজনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন-মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১) ও তারেক রহমান রবিন (২২)।