ঢাকা: বাংলাদেশে সিন্ডিকেটের অভাব নেই। সব জিনিসের দাম আবার বাড়ছে। তদারকি করার লোক নেই। সরকার নিজের পকেট ভরাতে মশগুল।
বন্যা-পরবর্তী ভালো ফলনেও অদ্ভুতভাবে বাড়ছে চালের দাম। জনগণের অবস্থা দিশেহারা।
গোপন জাল বোনা হয়েছে। এই চালের দাম বাড়ানো হয় গোপন বোঝাপড়ায়—যেখানে বড় ব্যবসায়ী, মিলার, ফড়িয়া সবাই মিলে চালবাজির জাল বুনেছে।
চাল মজুত করে কৃত্রিম সংকট তৈরি করা হয়, এবং বাজারে সংকট দেখিয়ে দাম বাড়ানো হয়।
সাধারণ মানুষ তো জানে না, তারা ঠকে চাল কিনতে গিয়ে।
বাজারের এমন অবস্থা হয়েছে, জনগণের হয়তো পান্তাও জুটবে না। কিন্তু চালচোরেরা ধরা পড়বে না।
বন্যা তো শুধু বাহানা। গত কয়েক দিনে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৩-৮ টাকা।
মিল মালিকদের দাবি চালের দাম বাড়ার জন্য করপোরেট গ্রুপগুলো একমাত্র দায়ী। এছাড়াও বাজারে সুষ্ঠু তদারকি নেই।
পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের পর থেকে চালের বাজারে কৃত্রিম সংকট দেখা দেয়। সরবরাহ থাকলেও মিল মালিক ও করপোরেট গ্রুপ থেকে আসা চালের দাম বস্তাপ্রতি ১৫০-৩০০ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
মিল মালিক ও করপোরেট গ্রুপগুলোর যেন প্রতিযোগিতা চলছে। আর সে ফল ভোগ করছে দিন এনে দিন খাওয়া মানুষ।