ঢাকা: আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় মুহাম্মদ ইউনূসের কারসাজি শেষ। আমেরিকার ইউনূসকে সময় দেয়ার আর সময় নেই।
বাংলাদেশ থেকে ওয়ালমার্ট কোম্পানির গার্মেন্টস এর অর্ডার বাতিল হয়ে গেল। আমেরিকাতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ক্রেতা হচ্ছে ওয়ালমার্ট। বাংলাদেশ সরকার তিনদিন ধরে আলোচনা করে কোন ডিল করতে পারেনি।
মেরুদণ্ড ভেঙে পড়েছে এমনিতেই, আরো ভেঙে পড়লো বাংলাদেশের। কিচ্ছু করতে পারলেন না ইউনূস।
তিন মাস সময় ছিল এরমধ্যে ইউনুস সাহেব নিজে উদ্যোগ নিলে ছোটোখাটো একটা পরিবর্তন হলেও হতে পারতো যদি কৃপা করতো আমেরিকা। সেটা যেহেতু হয়নি তখন আর কিছু করার নেই।
বছরে আট বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি বাজার বাংলাদেশের হাতছাড়া হলো। এরপরে আমেরিকা চাপ দিয়ে ইওরোপের অর্ডার বাতিল করাতে পারে।
তবে অসুবিধা নেই, ইউনুস সাহেব বলেছেন, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের হাতে।
মড়ার উপরে খাঁড়ার ঘা দিয়ে দিলো আমেরিকা!
উল্লেখযোগ্য যে, আমেরিকায় রেডিমেড পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তৃতীয় বৃহত্তম। জাতীয় রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ এবং জিডিপির প্রায় ১০ শতাংশই আসে এই খাত থেকে।
সেটা শেষ হলো।
পোশাক কারখানার মালিকদের আশঙ্কা, ১ অগস্ট থেকে নয়া শুল্ক কার্যকর হলে অর্ডার এমনিতেই কমে যাবে।
সবদিক দিয়ে ইউনূস আসার পর বাংলাদেশের পোশাক শিল্প চাপের মুখে।
এতদিন বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কহার ছিল গড়ে ১৫ শতাংশ, এখন নতুন করে আরও ৩৫ শতাংশ শুল্ক বাড়ায় এটি দাঁড়াবে ৫০ শতাংশে। আগামী ১ অগাস্ট থেকে নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে।