ঢাকা: লাশ নিয়ে মেটিকুলাস ডিজাইন করেছে জঙ্গী বাহিনী । মেটিকুলাস ডিজাইন করে আবু সাঈদ ও মুগ্ধকে হত্যা করা হয়েছিলো।
ডিপ স্টেটের দালাল ইউনূস তার মেটিকুলাস ডিজাইন করে আবু সাঈদকে হত্যা করে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও পুলিশের উপর দোষ চাপিয়েছে।
সবকিছু হয়েছে মেটিকুলাস ডিজাইনে। আন্দোলনের গতি বাড়ানোর জন্য এইসব ডিজাইন মেইক করা হয়েছে।
তারপর শেখ হাসিনার কথিত অডিওটিও মেটিকুলাস ডিজাইনের অংশ।
এনিয়ে বাংলাদেশে জঙ্গীরা খুশীতে আটখানা। আর কত? আবার এইখানেও হেল করে এলো রাজসাক্ষী!
মূলত শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এমন কোনো প্রামাণ্য ডকুমেন্টস নেই, কারণ তিনি অপরাধ করেননি। ষড়যন্ত্রের জালে জড়িয়ে বরং দেশত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন। দেশত্যাগ তাঁকে করানো হয়েছে।
এবার আবার এলো বছর ঘুরে আবু সাঈদ। শিবিরের আবু সাঈদ।
যে ২৪ জন আসামির বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে তাঁরা আদৌ আসামি?
হতে পারে না। কারণ আসামি এখন রাজ্যপাটে বসে।
এটাও মেটিকুলাস ডিজাইন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৪ আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা এবং আগামী ২২ জুলাই তাদের হাজির করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
রবিবার (১৩ জুলাই) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ আদেশ দেন।
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর আব্দুস সোবহান তরফদার ও আব্দুস সাত্তার পালোয়ান। সঙ্গে প্রসিকিউটর বি এম সুলতান মাহমুদ ছিলেন।