টেকনাফ: পণ্য পড়ে পড়ে পচছে। টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে।
টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা হাসান মাসুদ মুন্সী বলেন, গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পযর্ন্ত চার মাসে রাখাইন রাজ্যে সিমেন্ট রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৪ হাজার ২৩৮ টন, আলু রপ্তানি হয়েছে ৩ হাজার ১৭৪ টন।
সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধ থাকায় সরকার প্রতিদিন ৪ কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন,বৈধ পথে বাণিজ্য বন্ধ থাকায় সীমান্তের ৩৩টি চোরাই পথে পাচার হয়ে যাচ্ছে কোটি কোটি টাকার মালামাল।
টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা হাসান মাসুদ মুন্সী বলেন, গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পযর্ন্ত চার মাসে রাখাইন রাজ্যে সিমেন্ট রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৪ হাজার ২৩৮ টন, আলু রপ্তানি হয়েছে ৩ হাজার ১৭৪ টন।
সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধ থাকায় সরকার প্রতিদিন ৪ কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনী আর আরাকান আর্মির রক্তক্ষয়ী সংঘাত কক্সবাজারেও থাবা বসিয়েছে।
বলা হচ্ছে, যুদ্ধের আঁচে বন্ধ হয়ে গেছে টেকনাফ বন্দরের সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি।
এই অবস্থায় পণ্য বন্দর এলাকায় পড়ে থেকে পচন ধরে যাচ্ছে। চরম অনিশ্চয়তা কাজ করছে।
ইউনূসের ক্ষমতা নেই কোনো অচলাবস্থা নিয়ন্ত্রণ করবেন। এই নোবেলজয়ী উল্টো অচলাবস্থা সৃষ্টি করেন নিজে থেকে।