ঢাকা: জামায়াত ইসলামীর রাজনৈতিক আদর্শ সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে ধর্ম ব্যবসা করা।
এদের ইতিহাস কথা বলে। এরা দেশবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি।
জামায়াত ইসলামী নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ধর্ম ব্যবসা করে এবং ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকে।
এবং এই চেষ্টাতেই আজকের সমাবেশ। জনগণকে বেকায়দায় ফেলে সমাবেশ করতে চলেছে আজ।
এদের বর্তমান প্রধান কাজ হচ্ছে বিচার ও সংস্কার প্রক্রিয়ার অজুহাতে নির্বাচনকে বিলম্বিত করা। এদের গড় জনসমর্থন সর্বোচ্চ ৪% এর বেশি নয়।
জাতীয় সমাবেশের নামে ধোঁকাবাজি জামায়াতের।
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ। দেখে মনে হচ্ছে জামায়াতের ঈদ।
ভোর থেকেই নেতাকর্মীদের ঢল দেখা গেলো।
সাত দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
এই সোহরাওয়ার্দী মুক্তিযুদ্ধের। আর এই সোহরাওয়ার্দীই জামায়াত বেছে নিয়েছে।
জামায়াতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই সমাবেশে কোনো ‘প্রধান অতিথি’ রাখা হয়নি। তাদের দাবি, জামায়াত আয়োজনের উদ্যোক্তা হলেও এটি সব দল-মত-ধর্মের মানুষের জন্য উন্মুক্ত একটি সমাবেশ—এ কারণেই স্টেজে নির্দিষ্ট কোনো অতিথিকে রাখা হয়নি।
জামায়াতের কথা বলার স্টাইল এমনই। জনদরদী ভাব। অথচ দেশের শত্রু।
দেখা গেছে, মহাখালী, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, বাংলামটর, শাহবাগ, টিএসসি, দোয়েল চত্বর, কাকরাইল ও মৎস্য ভবন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দীর দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।
অনেকের হাতে দলীয় প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লা’ সম্বলিত পতাকা ও ব্যানার।