ঢাকা: মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বিকার চেহারার কথায় দেশবাসী আর বিশ্বাসে নেয় না, নিচ্ছে না। বিগত এক বছর ধরে তাণ্ডব নৃত্য হচ্ছে বাংলাদেশে। সংস্কারের নামে যে তাণ্ডব শুরু করেছেন ইউনূস, জনগণ হতাশ!

যদি ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে বিদায় নেওয়ারই পরিকল্পনা থাকে ইউনূসের , তাহলে এত সমালোচনার মাঝেও কেন ৩ বছরের জন্য চুক্তি? (জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনের(OHCHR)-এর কার্যালয় স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে। তিন বছর মেয়াদি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে)।

এই নিয়ে সন্দেহ আরো গুরুতর হচ্ছে। দেশে বিতর্ক, হুলুস্থুল তৈরি করে নির্বাচন পিছানোর ছক কষা চলছে।

গোপালগঞ্জ ও কক্সবাজারে বিতর্ক তৈরী সেই নির্বাচন পেছানোর পরিকল্পনার অংশবিশেষ বলেই মনে করা হচ্ছে ।

এদিকে, এমন পরিস্থিতিতে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে বিএনপির ক্ষমতায় ফেরার আশা কেবল স্বপ্নই থেকে যাবে।

ইউনূসের প্রেস সচিব তো ভীষণ খেলোয়াড় এবং মিথ্যাবাদী।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের জন্য যে সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন সেই সময়ের মধ্যেই নির্বাচন হবে এবং নির্বাচন একদিনও পেছাবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত ‘টেডএক্স কুমিল্লা ইউনিভার্সিটি’ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যে সময়ের ভেতরে নির্বাচন হওয়ার কথা বলেছেন, ঠিক সেই সময়ের মধ্যেই নির্বাচন হবে।

নির্বাচন নির্ধারিত সময়ের চেয়ে একদিনও পেছানো হবে না। আপনারা দেখবেন অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে শান্তিপূর্ণ একটা নির্বাচন হবে।

তিনি ইউনূসের গোলাম। বলেন, অধ্যাপক ইউনূস বারবার বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রকার অনিশ্চয়তা নেই। নির্বাচন ভালো হবে, নির্বাচনের পরিবেশ ঠিক করা হবে এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা হবে।

আগামী নির্বাচনে সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ থাকবে। কেউ যেন বলতে না পারেন তার প্রতি অন্যায় করা হয়েছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *