গোপালগঞ্জ: ঐ যে কথা একটা আছে না – ভূতের মুখে রামনাম-? তেমনি হয়েছে বিএনপির অবস্থা।

গোপালগঞ্জ নিয়ে তো মাত্র শুক্রে শুক্রে আটদিন হলো এনসিপি টোকাইর উস্কানি, বিএনপির উস্কানি তো আজকের নতুন না! অথচ এই বিএনপিই এখন ভাবে রঙ্গে দেখাচ্ছে গোপালগঞ্জবাসীর দুরবস্থা দেখে তাদের হৃদয় বিগলিত!

গোপালগঞ্জ জেলার নামই বদলিয়ে যাবে,গোপালগঞ্জ আর থাকবে না, বলেছিলেন খালেদা জিয়া।

অথচ যেই গোপালগঞ্জ সেই জায়গাতেই আছে। বঙ্গবন্ধুর প্রশ্নে আপোষহীন গোপালগঞ্জের দেশপ্রেমিক মানুষগুলো।

গোপালগঞ্জে গিয়ে কিংস পার্টি এনসিপি গোটা বিষয়টাকে ঘোলাটে করেছে। এবং ফাঁক দিয়ে পরিকল্পনা করেছিলো বঙ্গবন্ধুর সমাধি গুঁড়িয়ে দেবে। কিন্তু সেই পরিকল্পনা তাদের সফল হয়নি।

ষড়যন্ত্রকারী পাকড়াও করার কোনো ইচ্ছা নেই চকিদার বাহিনীর। বরং গোপালগঞ্জের নিরীহ মানুষগুলোকে ধরে ধরে অত্যাচার চলছে। গণগ্রেফতার চলছে!

কুমিরের কান্না শোনা যায় জাতীয়তাবাদীর স্বেচ্ছাসেবক দলের কন্ঠে।

নির্বিচারে গণগ্রেফতারের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে নিরপরাধ জনগণের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন জাতীয়তাবাদীর স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানী।
রোববার (২০ জুলাই) এক ভিডিও বার্তায় তিনি এই দাবি জানান।

তিনি বলেন, গত ১৬ জুলাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুরো গোপালগঞ্জবাসীর মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়েছিল। সেদিন থেকেই আমি বারবার সরকার এবং প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করেছিলাম, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জের সাধারণ, নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষ যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয়।

গণগ্রেফতারের অভিযোগ তুলে এই নেতা বলেন, বর্তমানে আমি গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া এবং কোটালীপাড়ায় নির্বিচারে অনেক নিরীহ নিরপরাধ সাধারণ মানুষকে গণহারে গ্রেফতার করা হচ্ছে।

আমি এই গণগ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। পাশাপাশি নিরপরাধ গ্রেফতার সব নিরীহ জনগণের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি করছি।

ফাঁক দিয়ে গা গলিয়ে নির্বাচনের আগে সবাই আলগা পিরীত দেখাতে লেগে পড়েছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *