ঢাকা: একটি দুপুর থেকে রাত, ২১ জুলাই, ২০২৫, অসংখ্য লাশ, অসংখ্য প্রশ্নবিদ্ধ নীরবতা!
বাংলাদেশের মায়েদের ট্র্যাজেডি। মৃতের সংখ্যা বেড়ে ঠিক কত হয়েছে, তার কোনো হিসেব নেই। কারণ এই তথ্য সম্পূর্ণভাবে লুকিয়ে ফেলা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় শোক পালন করছে বাংলাদেশ।বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায় হয়ে রইল ২১ জুলাই দিনটি।
স্কুলের পথে বেরিয়ে যাওয়া নিষ্পাপ শিশুদের আর ঘরে ফেরা হলো না। কী মর্মান্তিক! এর দায় কার?
এটা যদি শুধু একটি দুর্ঘটনা হয়ে থাকে তাহলে লাশ কেন চুরি হচ্ছে? সেনাবাহিনী কেন লাশ গুম করছে? কী ঢাকতে চায়?
মা-বাবা এইদিন ভালোবাসা দিয়ে ব্যাগ গুছিয়ে দিলেও বুঝতে পারেননি—এটাই ছিল শেষ বিদায়।
যেখানে নিরাপদ থাকার কথা, সেই শিক্ষালয়ই যেন মৃত্যুপুরী হয়ে দাঁড়ালো।
আসলে এক বছর যাবৎ গোটা দেশটাই মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। ল্যান্ডমাইন পাতা জায়গায় জায়গায়, চারদিকে মৃত্যুফাঁদ! পা দিলেই মরতে হচ্ছে।
মাইলস্টোনের ট্র্যাজেডি শুধু কিছু প্রাণ হারানো নয়—এটা পুরো জাতির হৃদয়ের চিৎকার।
বহু শিক্ষার্থীর হতাহতের ঘটনায় রাষ্ট্রীয় শোক পালন করছে বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার সকাল থেকে দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে।
পাশাপাশি সরকারি, বেসরকারি ভবন ও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনেও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকছে।