ঢাকা: এক মুহূর্তে জীবনটা পাল্টে গেলো!
মাইলস্টোন কলেজ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে পুড়ে গেল, শত শত শিশু এবং তাদের বাবা-মায়ের স্বপ্ন এবং তাদের প্রতিদিনের আনন্দের শব্দ ম্লান হয়ে গেল!
এই দৃশ্য চোখে দেখে সহ্য করার মতো না। সারা দেশ যখন শোকে কাঁদছে, সেই মুহূর্তে ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস ক্যামেরার সামনে হাসছিলেন, এই হাসি যেন তিনি একটি মৃতদেহের পাশে দাঁড়িয়ে এই মৃত্যু উপভোগ করছেন, তার রাজনৈতিক উল্লাসের মাধ্যমে।
শিশুরা পুড়ে ছাই হয়ে গেল, এবং সেই মৃতদেহগুলি এই নোংরা রাজনীতি করছে ইউনূস গং।
জানা যাচ্ছে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে সামরিক বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার তিন দিন পরও তিনজন ছাত্রী ও দুইজন অভিভাবকের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
ওই ঘটনায় স্কুল কর্তৃপক্ষের গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্য এবং প্রতিষ্ঠানটির স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা আক্তার বৃহস্পতিবার দুপুরে এই তথ্য জানান।
নিহতদের মধ্যে এখনো ছয়জনের পোড়া লাশ শনাক্ত করা যায়নি।
ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে তাদের শনাক্ত করার জন্য নিখোঁজ পরিবারের সদস্যদের যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
তবে এই সংখ্যাটা আরো বেশিও হতে পারে। কারণ লাশ নিয়ে যথেষ্ট কারচুপি চলেছে।
