গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মদতে গণহত্যা চালানো হয়েছে। এনসিপি নেতারা সেনাবাহিনী ও পুলিশের সহযোগিতায় গণহত্যা চালিয়েছে তার আরও একটি প্রমাণ – “একটা লাশ ফেলে দেন মিয়া, একটা লাশ ফালাইলেই বাকি সবগুলো দৌঁড়ে পালাবে।”
অথচ মামলার আসামি গোপালগঞ্জেরই মানুষজন,চলছে গণগ্রেফতার,গুম,হত্যা আর পাশবিক নির্যাতন।
গোপালগঞ্জে যে হারে গণগ্রেপ্তার চালানো হচ্ছে, তা একান্তই অমানবিক ও বেআইনি।
প্রকৃত অপরাধীরা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে, অথচ খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ—দিনমজুর, শ্রমজীবী ও নিরীহ নাগরিকরা—অপরাধ প্রমাণ ছাড়াই হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
এই পরিস্থিতিতে গোপালগঞ্জের বহু পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছে, রাতে বাড়ি ফিরতেও ভয় পাচ্ছেন অনেকে।
কী হবে কী হবে এই একটাই ভাবনা মনে।
হামলা চালিয়েছে পুলিশ, সেনাবাহিনী।
পুলিশ ঘটনায় দায়ের করা চারটি হত্যা মামলার এজাহারে লিখেছে, পুলিশ ও সেনা সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি করেছে হামলাকারী আওয়ামী লীগ সমর্থকরাই।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, ওইদিন এনসিপির সমাবেশে হামলাকারী আওয়ামী লীগ সমর্থকরা দুইশর বেশি ককটেল ফাটিয়েছে।
গুলিতে পাঁচজন নিহত হওয়ার ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা হত্যা মামলায় আবার আসামি করা হয়েছে কয়েক হাজার অজ্ঞাতনামা মানুষকে।
এনসিপির সমাবেশের পরপরই রণক্ষেত্রে পরিণত হয় গোপালগঞ্জ শহর।
কিংস পার্টি এনসিপি গোপালগঞ্জে গিয়েছেই অশান্তি সৃষ্টির জন্য।