চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম বন্দরে সেবার মাশুল বাড়ছে। গেজেট জারির অপেক্ষা এখন।

তবে সরকারের কথায়, মাশুল বাড়ানো হলেও বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে কম।

ব্যবহারকারীরা অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেছেন, তাঁদের প্রস্তাবের চেয়ে কয়েক গুণ মাশুল বাড়ানো হচ্ছে, যা ব্যবসার খরচ বাড়াবে।

নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন শুক্রবার সকালে বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনাল পরিদর্শনে এসে বলেছেন, মন্ত্রণালয় এককভাবে মাশুল বাড়ায়নি। আন্তঃমন্ত্রণালয় আলোচনা হয়েছে। ব্যবহারকারীদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।

ট্যারিফ বাড়ানো অযৌক্তিক বলে উল্লেখ করে বন্দর ব্যবহারকারীরা এর ঘোরতর বিরোধী করছেন। বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ট্যারিফ বাড়ানোর বিরোধিতা করা হয়েছে।

সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বন্দরের মাশুল বাড়ানো হয়েছে। মাশুল বাড়ানোর পরও বিশ্বের অনেক বন্দরের চেয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল এখনো অনেক কম।

বন্দর কর্মকর্তারা বলেছেন, মাশুল বাড়ানোর হার গড়ে ৪০ শতাংশের কম–বেশি হতে পারে।

উল্লেখযোগ্য যে, বন্দর কর্তৃপক্ষ জাহাজ ও পণ্য খাতে সেবার জন্য মাশুল আদায় করে। একেক খাতে মাশুলের হার থাকে একেক রকম।

মাশুল দেয় দেশি–বিদেশি জাহাজ মালিক, কনটেইনার পরিচালনাকারী ও আমদানিকারকেরা।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *