ঢাকা: বাংলাদেশ একটি গভীর রাজনৈতিক ও সংবিধানিক সংকটের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
একাত্তরকে মুছে ফেলার গভীর ষড়যন্ত্র। তার আগাম তো এই জঙ্গী দলগুলো আগেই দিয়েছে যে তারা একাত্তরকে মুছে ফেলতে চায়।
সংবিধান বাতিলের মাধ্যমে তথাকথিত “জুলাই সনদ” দিয়ে দেশকে একটি অজানা এবং অনিশ্চিত গন্তব্যে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছে ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল।
আলী রিয়াজ ও তাঁর সহযোগীরা এগুলো বাস্তবায়নের সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। তাদের লক্ষ্য সংবিধানকে অকার্যকর করে দিয়ে, একটি বিশেষ গোষ্ঠীভিত্তিক শাসনব্যবস্থা চাপিয়ে দেওয়া, যেখানে গণতন্ত্র নামেই থাকবে কেবল।
আলী রিয়াজের পেটের ভাত হজম হচ্ছে না জুলাই সনদ ছাড়া।
আলী রিয়াজ আশা করছেন, বৃহস্পতিবারের (৩১ জুলাই) মধ্যে জুলাই সনদের জায়গায় পৌঁছাতে পারবেন।
এত তাড়াহুড়া শুরু হয়েছে জুলাই সনদ নিয়ে।
ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, প্রথম ধাপ ও দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো আজ বা কালের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে।
আমরা ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ শেষ করতে চাই। আর ঐকমতের বিষয়গুলো সংযুক্ত করে পরশু দিনের (বৃহস্পতিবার) মধ্যে সনদের জায়গায় পৌঁছাতে পারব আশা করছি।
৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আমরা যেভাবে হোক সনদের চূড়ান্ত রূপ অন্তত পক্ষে, যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে সেগুলো স্পষ্ট করতে হবে এবং সনদে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ২১তম দিনের সূচনা বক্তব্যে তিনি কথাগুলো বলেন।