গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জে গণহত্যা চালিয়েছে সেনাবাহিনী।
যে অত্যাচার সেনাবাহিনী করেছে, ৭১ এও এই অত্যাচার করেনি পাক বাহিনী ।
গোপালগঞ্জে ১৪৪ ধারা জারি করে রাতের আঁধারে গণহত্যা চালানো হয়।
গণহত্যায় যৌথবাহিনীর সাথে রয়েছে এনসিপি, সমন্বয়ক, জামায়াত-শিবির এবং বিএনপি।
১৯৭১ সালে যেমন বাঙালি ও হিন্দুদের উপর গণহত্যা চালানো হয়েছিল, ঠিক সেইভাবেই ২০২৫ সালের ১৬ জুলাই রাতে এই গণহত্যা শুরু হয়েছে।
সমাবেশ সফল করতে গোপালগঞ্জে গণহত্যা চালিয়েও ওই হিংস্রতা থেকে গিয়েছে।
গোপালগঞ্জের নিরস্ত্র জনতাকে হত্যা করে আবার তাদের নামেই নতুন নতুন মামলা দেয়া হচ্ছে।
‘অজ্ঞাত’ নামে মামলায় ঢোকানো হচ্ছে হাজার হাজার নাম।
এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় হামলা ও সংঘর্ষের সময় গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসকের বাসভবনে হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে।
উস্কানি দেয়ার জন্যই টোকাই দল এনসিপি গোপালগঞ্জে গিয়েছে। বাধার মুখে পড়ে শেষ অবধি সেনা নিরাপত্তায় পালিয়ে আসতে হয়েছে।
ঘটনায় যাকে খুশি তাঁকে মামলা দেয়া হয়েছে।
গোপালগঞ্জ সদর থানার ওসি মীর মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার রাতে সদর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. ফারুক হোসেন সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলাটি করেছেন।
মামলায় ছাত্রলীগের জেলা সভাপতি নিউটন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান পিয়ালসহ ৪১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৫০ থেকে ৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে।