ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আগের ১৫% + নতুন ২০% মোট হলো ৩৫% ।
দেশের অর্থনীতি চোখের সামনে শেষ হয়ে গেল! শেষ করে দিয়েছেন ডক্টর ইউনূস।
সাথে আছে ২৫ টি বোয়িং বিমানের বোঝা যার মূল্য ৭.৫ বিলিয়ন ডলার, যে ভারটাও সইতে হবে বাংলাদেশের জনগণকে। যেসব বিমানের কোন প্রয়োজনই নেই।
শুল্ক তো কমেইনি, দুই গুণেরও বেশী বেড়েছে।
তবে ইউনূস দেখানোর চেষ্টা করছেন বিশাল সফলতা পেয়ে গেছেন।
কথা হচ্ছে, আগের ১৫% এর বাইরে যেকোন আরোপিত শুল্ক দেশের শিল্পখাতের জন্য খুব ভয়ানক।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীও খুব খুশী হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্যে আরোপিত পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশে আনার বিষয়টিকে রপ্তানি খাতের জন্য একটি ‘সন্তোষজনক অবস্থা’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
আজ শুক্রবার (১ আগস্ট) রাজধানীর গুলশানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, এ বিষয়টিকে জয় বা পরাজয় হিসেবে দেখার কিছু নেই। বর্তমানে যে হারে শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে, তা প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বাংলাদেশের অবস্থানকে তুলনামূলকভাবে ভালো জায়গায় নিয়ে এসেছে।
তবে আরো একটি কথা বলেন, এই শুল্ক কমানোর পেছনের পুরো আলোচনার বিষয়গুলো এখনো পরিষ্কার নয়।
আমরা শুধু ট্যারিফের হার জানি, কিন্তু এই হারের বিনিময়ে কী প্রতিশ্রুতি বা শর্ত দেওয়া হয়েছে, তা জানা না থাকায় পুরো প্রভাব সম্পর্কে মন্তব্য করা কঠিন।
নেগোসিয়েশনের ব্যাপারে তিনি বলেন, এটি একটি সমন্বিত প্যাকেজ চুক্তি হতে পারে, যার মধ্যে শুধু শুল্ক নয়, আরও অনেক বিষয় জড়িত থাকতে পারে। এসব চুক্তির বিস্তারিত প্রকাশ পেলেই বোঝা যাবে আসলে কী ধরনের সমঝোতা হয়েছে।