ঢাকা: মহাজন ইউনূসের কর্মকাণ্ডে একটি কথা বলতেই হয়, ‘১ টাকা না বাড়িয়ে ৩টাকা বাড়িয়ে দাও জনগণ লাফালাফি করার পরে ১টাকা কম করে দাও জনগণও খুশি আমরাও খুশি’।

আমেরিকার শুল্কের ক্ষেত্রে এই কথাটা একদম বাস্তব।

মহাজন তো আনন্দে আত্মহারা। আমেরিকার সাথে নাকি তাঁর কূটনৈতিক বিজয় হয়েছে।

বর্তমানে ২০% + পূর্বের ১৫%=৩৫% + ২৫ টা বোয়িং (৫০ হাজার কোটি টাকা)+সেন্ট মার্কিন+চট্টগ্রাম বন্দর+রাখাইন করিডোর+৩০% বেশি দামে গম কেনা+রাশিয়া,চীন ও ইরানের সাথে বাণিজ্য বন্ধ+ ভারতের সাথে সমস্ত সম্পর্কে ছেদ এমন আরো বহু ক্ষতিকে ঐতিহাসিক বিজয় বলে উল্লেখ করেছেন নোবেলজয়ী।

বাংলাদেশের যুদ্ধ বিমান নেই, সব মান্ধাতা আমলের বিমান, নেই কোন উন্নত মানের অস্ত্র, উন্নত মানের প্রশিক্ষণ, এগুলা ঠিকঠাক না করে, বাংলাদেশ ধ্বংস করে বোয়িং বিমান কিনছেন ইউনূস।

তাঁর নিজের দেশের মানুষই তো বিমানে ওঠে না বাংলাদেশ এ বিমান কিনে লাভ কি?

ঋণের বোঝা চাপিয়ে দেশ থেকে পালাবেন ইউনূস।

ইউনুস সরকারের এক বছরে চাঞ্চল্যকর আর্থিক কেলেঙ্কারির চিত্র উন্মোচিত হয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জন্য একযোগে ২৫টি বোয়িং বিমান কেনার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার, যার সম্ভাব্য ব্যয় ৫০ হাজার কোটি টাকা!

অথচ বিমানের সামগ্রিক আর্থিক সক্ষমতা, পরিচালন ব্যয় এবং লাভ-লোকসানের খতিয়ান বলছে—এই বিশাল বিনিয়োগ হচ্ছে আত্মঘাতীমূলক এবং অনৈতিক।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এই কেনাকাটার পেছনে রয়েছে ‘কমিশন-বাণিজ্য’, দুর্নীতিগ্রস্ত চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক চাপের অন্ধ আনুগত্য।

সবচেয়ে ভয়ংকর দিক হলো, বিমান লাভ করছে এয়ারলাইনস বহির্ভূত খাত থেকে—যেমন পাইলট প্রশিক্ষণ, কার্গো ব্যবসা ও বিমান ভাড়া; অথচ ফ্লাইট অপারেশন খাতটিই লোকসানে চলছে।

যার জন্য কেনা হবে এসব উড়োজাহাজ, সেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বলছে, তারা কিছুই জানে না।

চুপিসারে সব কুটনীতি সারছেন ইউনূস।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *