ঢাকা: বিএনপি কথাটা একেবারে মিথ্যা বলেনি, জঙ্গী এনসিপি আর জামায়াত আছে পর্দার আড়ালে, মসনদে বসে কেবল ইউনূস।
তবে বিএনপি তো আর শোধরাবার নয়, চুরি, বাটপারি, চাঁদাবাজি এদের রক্তে।
চিটারি বাটপারি চুরিদারি করে খাবে এই তাদের ইচ্ছা।
আর জামাতও সেই একই পথের পথিক। ধর্মের মোড়ক দিয়ে রেখেছে শুধু।
আওয়ামী লীগ ছাড়া জনগণ নির্বাচন কল্পনাও করতে পারছে না। বাংলাদেশের আবহাওয়া আওয়ামী লীগের কাছেই সুনিশ্চিত।
আর এখন কেবল নির্বাচনী ঢেউ উঠিয়ে রাখা হয়েছে, নির্বাচনের কোনো আশা নেই।
অবৈধ দখলদার ইউনূস, টোকাই এনসিপি বা জামায়াত এরা চায় না নির্বাচন হোক। তাই কারো হার্ট ব্লক, কেউ জুলাই সনদের নামে হাজার অজুহাত সৃষ্টি করছে।
এবার মির্জা আব্বাস অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাদের প্রটোকল থেকে শুরু করে সরকারি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, “এই সরকারের মাথা থেকে নিচ পর্যন্ত পচে গেছে। আমি ধারণা করছি এই সরকার বোধ হয় এনসিপির সরকার। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, এই সরকার বোধ হয় এনসিপির সরকার।”
যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কে শুক্রবার (১ আগস্ট) বিএনপির সমাবেশে উপস্থিতি লোকজনের উদ্দেশে বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রশ্ন ছুড়েন, “কী মনে হয় আপনাদের?
“উনারা (এনসিপি নেতারা) যখন-যেখানে যান প্রটোকল পান; সরকারি প্রটোকল, পুলিশ, বিডিআর আর্মির গার্ড থাকে, সার্কিট হাউস ব্যবহার করেন, সরকারি যান পান। এমনভাবে বিষয়টা জানানো হয় যে, অমুক নেতা আসছেন দেখে রাখবেন।”
“আমি বলি ১১ মাস কী কম সময়, এটা বেশি সময় না, কিন্তু কম সময়ও না। ১০ মাসে একজন গর্ভবতী মা শিশুর জন্ম দেন।
আপনারা একটি নতুন বন্দোবস্তের জন্ম দিতে পারলেন না। শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আজকে কী পেরেছি আমরা? অনেকে আমরা টাকার কুমির হয়েছি, যাদের ঘরে একসময় খাওয়া ছিল না, তারা কিছু খাওয়া পাচ্ছি।
আপনারা মনে রাখবেন এই অন্যায়ের বিনিময়ে যা অর্জন করছেন, যারা ভক্ষণ করছেন, পান করছেন, শহীদদের রক্ত পান করছেন আপনারা, এই কথা মাথায় রাখতে হবে।”