ঢাকা: যারা শুল্কহার কমানো আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দের বিরাট সাফল্য বলে চেঁচাচ্ছেন, বা ইউনূস আনন্দে হাততালি দিচ্ছেন তাদের সুখ বেশিদিনের নয়।
পাগলের সুখ মনে মনে।
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে কার্যকর শুল্ক ৩৬.৫ শতাংশ: বিজিএমইএ সভাপতি, যা আগে ছিল ১৬.৫০ শতাংশ।
তাহলে একটু ভাবুন!
বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রফতানিতে গড়ে ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান।
এর মধ্যে নতুন করে আরোপিত ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক এবং আগে থেকেই থাকা সাড়ে ১৬ শতাংশ শুল্ক হার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
দেশ বিক্রি করে জনগণের সাথে হাডুডু খেলছেন ইউনূস।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত গার্মেন্টস শিল্প আজ চরম অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে গিয়েছে।
অতিরিক্ত শুল্ক বাংলাদেশের জন্য শুধু একটি আর্থিক বোঝা নয়, বরং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় এক মারাত্মক ধাক্কা।
বাংলাদেশের পণ্য এখন অনেক বেশি দামে বিক্রি হবে, যার ফলে অর্ডার হারানো এবং বাজার হারানোর আশঙ্কা বাস্তবে পরিণত হচ্ছে।
এটি কূটনৈতিক বিজয় নয়, ব্যর্থতা।
এই সরকার দেশের স্বার্থরক্ষায় কোনো সুনির্দিষ্ট কূটনৈতিক উদ্যোগ নিতে পারেনি।
অনেক কারখানা এখন বন্ধ হতে চলেছে। আগস্ট মাস থেকেই প্রাথমিকভাবে ১০ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিক বেকার হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
দেখুন ইউনূস!
ট্রাম্পের নতুন নীতির প্রভাবে ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন কোম্পানিগুলো ব্যাপক চাপে রয়েছে।
জরিপে অংশ নেয়া ৭০ শতাংশেরও বেশি উত্তরদাতা জানিয়েছেন, সামগ্রিকভাবে বাড়তি শুল্ক তাদের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে।