ঢাকা: জনগণের ভোগান্তি হোক, তাতে কী আসে যায়? জনগণ কে? জনগণ যদি‌ কথা বলে, প্রতিবাদ করে তাকে থামানোর একটাই রাস্তা, আওয়ামী লীগ ট্যাগ দাও! আওয়ামী লীগ ট্যাগ দিয়ে হেঁচড়ে সেখান থেকে প্রতিবাদকারীদের সরানো হবে!

কথা‌ বলা‌ যাবে না, যত হয়রানি হোক! হয়রানি সয়ে যাও মহাজনের দেশে!

জনগণের সুবিধে- অসুবিধে বোঝার কোন দরকার নেই এসব ‘জঙ্গী জুলাই বিপ্লবী’দের। এইচ এস সি পরীক্ষাও চলছে। তাদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

অফিসগামী যাত্রীসহ সাধারণ জনগনের ভোগান্তির শেষ নেই। কিন্তু এসব জঙ্গীরা সে তোয়াক্কা করছেনা।

টোকাই এনসিপি ইতিমধ্যে ঘোষণাপত্র না বলে ইশতেহার বলছে। এদের সমাবেশ বাংলাদেশের ইতিহাসে কী গুরুত্ব রাখবে? শুধু রাখঢাক!

আবার এদিকে ছাত্রদল ভাবছে চেহারা না দেখালে মানুষ ওদের ভুলে যাবে। ইনসিকিউর্ড ফিল। তাই–!

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে তিন সংগঠনের সমাবেশ ঘিরে রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রের সড়কগুলোতে মানুষের চলাচলে প্রচণ্ড চাপ বেড়েছে।

এ ছাড়া এইচএসসি ও বিসিএস পরীক্ষার প্রভাব পড়েছে। দীর্ঘ যানজট যানবাহনের ধীরগতিতে বিপাকে পড়েছেন নগরবাসী।

রবিবার (৩ আগস্ট) সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজটের এমন চিত্র দেখা গেছে।

এই গরমে ঠেলাঠেলি করে জনগণ কাহিল। অফিসগামী ও কর্মমুখী যাত্রীদের গণপরিবহনের গেটে ঠেলাঠেলি করে উঠতে দেখা গেছে।

রাজধানীর বিভিন্ন কাউন্টারে দাঁড়িয়ে যাত্রীরা বলেন, গাড়িতে পা রাখার জায়গা নেই।

বয়স্ক, বাচ্চাদের তো আরো কষ্ট। গিজগিজে ভিড়।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (NCP) -র নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণার সমাবেশে যোগ দিতে সারা বাংলাদেশ থেকে টোকাই নেতাকর্মীরা জড়ো হয়েছেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *