ঢাকা: বিশ্লেষকরা অনেকেই বলছেন, যদি ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে তা দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বিতর্কিত ও রক্তাক্ত নির্বাচন হিসেবে চিহ্নিত হবে।

বিএনপির সন্ত্রাসীরা ৩০০ আসনেই একচেটিয়া দখলের মানসিকতা নিয়ে মাঠে নামবে। নিজেদের মধ্যেও হানাহানিতে লিপ্ত হবে। এর প্রতিক্রিয়ায় পরিস্থিতি সহিংস হয়ে উঠবে।

অন্যদিকে, দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে অবস্থান নেবে। নির্বাচন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন গড়ে তুলবে।

পরবর্তী সময়ে এই নির্বাচন আন্তর্জাতিক চাপ আর অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলার কারণে অবৈধ ঘোষণা করা হতে পারে।

এরা এইটাই চাইছে মূলত। দেশে এমন একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি করতেই চাইছে।

এবার নির্বাচনের সময়সীমা ঘোষণাকে স্বাগত জানায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। বলেছে, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে যে অনিশ্চয়তা ও সন্দেহ–অবিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছিল, এই ঘোষণায় তার খানিকটা অবসান ঘটবে।

বুধবার এক বিবৃতিতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর যে মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব তৈরি হয়েছিল, তাও কিছুটা দূর হবে বলে আশা করা যায়।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *