ঢাকা: কারা করে চাঁদাবাজি? প্রত্যেকটি দল চাঁদাবাজির সাথে যুক্ত। কেউ নাম দেয় হাদিয়া, কেউ অনুদান! জঙ্গী এনসিপি, জামায়াত, বিএনপি, সমন্বয়ক প্রত্যেকে চাঁদাবাজ! ইউনূস তো সবচেয়ে বড় চাঁদাবাজ বসে আছেন চেয়ারে।

নৃশংস খুনের সাথে জড়িত এরা।

চাঁদাবাজির লাইভ নিউজ করায় সাংবাদিককে ইট দিয়ে থেতলে তার পর জবাই করে হত্যা করা হয়।

জঙ্গী ইউনুস পুলিশকে শুধু আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী গ্রেফতারে এক্টিভ করতে পেরেছে। তাছাড়া পুলিশের সামনে থেকে নিয়ে বরিশালে যুবক হত্যা করে, গাজিপুরে পুলিশের সামনে সাংবাদিককে পাথর মেরে হত্যা চেষ্টা করে কিছুই করতে পারে না পুলিশ।

সোহাগ হত্যা হয় দিন-দুপুরে প্রকাশ্যে!কোন মানুষ এগিয়ে আসেনি।গাজীপুরের সাংবাদিক হত্যা প্রকাশ্যে পুলিশের সামনে। কেউ এগিয়ে আসেনি।
বাবার সামনে মেয়েকে ধর্ষণ প্রতিবাদ করায় এলোপাথাড়ি বাবাকে ছুরির আঘাত। ধর্ষকের কিছু যায়-আসেনি‌।

অপরাধীকে অপরাধী বলা যাবে না।
চাঁদাবাজকে চাঁদাবাজ বলা যাবে না।
ধর্ষককে ধর্ষক বলা যাবে না।

কী করছেন সন্ত্রাসী ইউনূস? সামান্য ধরপাকড় হবে কিছুদিন পরে সব খালাস হয়ে যাবে।

এই ইউনূসের দেয়া স্বাধীনতা!? সাংবাদিক স্বাধীনতা?

বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ৮টার দিকে মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তায় মসজিদ মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মো. আসাদুজ্জামান তুহিন (৩৮) দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

তিনি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ভাটিপাড়া গ্রামের হাসান জামালের ছেলে। তুহিন পরিবার নিয়ে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় বাস করতেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ফুটপাত ও দোকানপাট থেকে চাঁদাবাজি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে লাইভ করেন নিহত তুহিন।

এরপর রাত ৮টার দিকে নিজ ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করে লিখেন ‘যেমন খুশি তেমন রাস্তা পার হওয়ার দৃশ্য। গাজীপুর চৌরাস্তা’।

এরপর বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ৮টার দিকে তিনি মসজিদ মার্কেটের সামনে একটি চায়ের দোকানে বসে চা পান করছিলেন।

এ সময় হঠাৎ কয়েকজন সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ধরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে লোকজনের সামনেই কুপিয়ে ও জবাই করে ক্ষতবিক্ষত করে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।

আরেকটি সূত্রে জানা যাচ্ছে, গাজীপুরের সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে অন্য একজনের ওপর হওয়া হামলার ভিডিও করায় নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

একদল অপরাধী প্রকাশ্যে চাপাতি, রামদা ও ছুরি নিয়ে একজনের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করায় সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে হত্যা করা হয়েছে।

বাংলাদেশে সাংবাদিকদের জন্য সত্য তুলে ধরা কতটা ভয়ংকর হয়ে দাঁড়িয়েছে—তুহিন হত্যাকাণ্ড তার জ্বলন্ত প্রমাণ।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *