ঢাকা: আহা আহা লাল বদর স্বাধীনতা।
ওরা শুধু জানে হত্যা ধর্ষণ রগ কাটা!

৭১ থেকে ২৫ তারা এখনো থামেনি। জন্ম দিয়েছে আরো কিছু প্রেতাত্মা। তার মধ্যে এখন মদতদাতা আরেকজন এসে উপস্থিত হয়েছে, বেশ নাদুস নুদুস টাকা পয়সাওয়ালা ইউনূস!

দেশের টাকা খেয়ে খুনে উৎসাহ দিচ্ছে প্রতিদিন।

সাংবাদিক তুহিন ছিলেন একজন সত্য প্রকাশের সাংবাদিক। জামাত-শিবির, এনসিপির নেতাকর্মীদের মুখোশ একে একে উম্মোচন করে যাচ্ছিলেন তিনি। যার কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে৷

এই হত্যা কান্ডের সঠিক বিচার তো করতে হবে, কিন্তু বিচার করবে কে? যিনি/যারা বিচার করবেন, তারাও তো পা চাটা গোলাম হয়ে বসে আছেন। গোলাম করে রেখেছে মহাজন।

মানুষ এখন ভয়ে ভয়ে কথা বলে। বাক স্বাধীনতা নেই বললেই চলে।

তিনি তো মৌখিক স্বাধীনতার কথা বলে বেড়ান। অথচ বাস্তবে?

যে দেশে সাংবাদিক পর্যন্ত নিরাপদ না সে দেশের সাধারণ জনগণের অবস্থা কি হতে পারে? এর জন্য দায়ী সেনাবাহিনী ও ইউনুসের দূর্বল শাসন।

হাজার হাজার মানুষের সামনে এভাবে কুপিয়ে হত্যা করে দেশের পরিস্থিতি এতই খারাপ হচ্ছে যা বলার ভাষা নেই।

এটা শান্তিতে নোবেলজয়ী ইউনুস স্যার এর শাসনামলের ঘটনা।

গাজীপুরে প্রকাশ্যে সাংবাদিক তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগে এখনো পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

শনিবার সকালে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার রবিউল হাসান গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বিস্তারিত সংবাদ সম্মেলনে জানানোর কথা বলেছেন।

গ্রেপ্তাররা হলেন, ফয়সাল ওরফে কেটু মিজান (যাকে হত্যাকাণ্ডের হোতা বলছে পুলিশ), তার স্ত্রী গোলাপী, সুমন, আল আমিন, স্বাধীন, মো. শাহ জালাল (৩২), এবং মো. ফয়সাল হাসান (২৩)।

তবে গ্রেপ্তারে কী সব শেষ? জনগণ ফাঁসির দাবি তুলছে! তবে জনগণ যে আছে, তাদের যে কিছু দাবি থাকতে পারে এটাই গণ্য করেন না ইউনূস!

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *