ঢাকা: বাংলাদেশের জন্যে জান্নাতের টিকিট কাটা শুরু করেছেন ইউনূস। জঙ্গী পাকিস্তানের সাথে এদের ওঠাবসা।
জামাত, এনসিপি, ইউনূস এরা দেশটাকে পাকিস্তান বানানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
যে ভারতের হাত ধরে স্বাধীনতার মুখ দেখেছিল, সেই ভারতের বিরুদ্ধেই বিদ্বেষের চাষ হচ্ছে গোটা দেশে।
যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিল, সেই পাকিস্তানই এখন তাঁদের প্রিয় বন্ধু।
ইউনূস সারা বাংলাদেশে অস্ত্র দিয়ে ভর্তি করেছেন। ভারত প্রতিটা বিষয় নজরে রেখেছে এবং বাংলাদেশকে শিক্ষা দেয়ার জন্যে বাণিজ্যে বহু বাধা আরোপ করেছে।
এখন সিঁদুরে মেঘ দেখছেন বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা স্পষ্টতই বলছেন ভারতের এই বিধিনিষিধে দেশের রপ্তানি ক্ষেত্র মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতে স্থলপথে বাণিজ্য করা অনেকটাই সহজ। জিনিস আদান-প্রদানে সময় অনেক কম লাগে।
কিন্তু, অন্য ক্ষেত্রে তা লাগে না।
আর এই ফাঁকে বলা যাবে না, পাকিস্তানের সাথে ইউনূসের ওঠাবসা আগে থেকেই। ভারত বিরোধিতা তাঁর রক্তে।
পাকিস্তান থেকে অস্ত্র সাহায্য পাচ্ছে, দেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র বানাচ্ছে। এখা ওখান থেকে কিছু কিছু অস্ত্র ধরা পড়ছে! বাংলাদেশকে বিশ্ব এখন পাকিস্তানের নজরেই দেখা শুরু করেছে।
আর এর মধ্যে শত্রু দেশের সাথে বাণিজ্যের খবর দিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্য গত অর্থবছরে ২০ শতাংশ বৃদ্ধির তথ্য দিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক— এসবিপি।
বৃদ্ধি তো হবেই, আবার না হলেও বলবে হয়েছে। এখন দুই দেশের গা চাটাচাটির ব্যাপার।
অথচ মাইলস্টোন এর বিপদেও ভারতই এগিয়ে গিয়েছে। ভিক্ষুক পাকিস্তান নয়।
তাদের হিসাবে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশে পাকিস্তানি পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১৯ শতাংশ; আর বাংলাদেশি পণ্যের আমদানি বেড়েছে ৩৮ শতাংশের মতো।
এসবিপির পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশে পাকিস্তানি পণ্য রপ্তানি হয় প্রায় ৭৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারের, যা আগের অর্থবছরে (২০২৩-২৪) ছিল ৬৬ কোটি ১০ লাখ ডলারের মতো।
সেই হিসাবে বাংলাদেশে তাদের রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১৯ শতাংশ।