ঢাকা: বাজারে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছাইড়া দেয়া হইছে! মানুষকে গেলানোর চেষ্টা হচ্ছে, তবে জনগণ আওয়ামী লীগ ছাড়া কাউকেই ভরসা করে না।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হাজারো ষড়যন্ত্র, তবুও রাজাকাররা জনতার বুক থেকে শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের নাম সরাতে পারেনি।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ অন্যান্যদে্য বিরুদ্ধে আজ সোমবার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।
জানা গিয়েছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার পাঁচ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত এইসব মামলায় সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ করবেন।
শেখ হাসিনার ফাঁসানোর জন্যে কত না অপচেষ্টা। ওদিকে, রাজসাক্ষীও বানিয়ে ফেলা হয়েছে। বিবিসিকেও হাত করা হয়েছে- একের পর এক ষড়যন্ত্র!
পৃথক তিন মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১২ জন, সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৭ এবং সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ-১৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত ২০ জুলাই ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ ও ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ আদালতে তিনটি করে মোট ছয়টি মামলা বিচারের জন্য পাঠানোর আদেশ দেয় ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত।
বিচার বিভাগ এখন রাজাকারের হাতের তালুতে।
মামলার আসামিরা হলেন, রেহানার মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তী, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, জাতীয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সাবেক সদস্য সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, উপপরিচালক হাফিজুর রহমান, হাবিবুর রহমান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব সালাউদ্দিন।