ঢাকা: ঐকমত্য কমিশন চা নাস্তা খাওয়ার মিটিং করে দুইদিন পর পর। চা নাস্তাটা অবশ্য তারা বিনা পয়সাতেই পায়।
এখন চা নাস্তায় পেট ভরেনি তাই বিরিয়ানি খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে কাজ হয়নি দেখিয়ে। আরো একমাস মেয়াদ বাড়িয়ে নিলো বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য।
এই দেশের জন্য আলী রিয়াজের অবদান কি?
সংস্কারের নামে শুধু বৈঠক চলছে, এই দিকে দেশে একটার পর একটা ইস্যু,দেশকে অস্থিতিশীল করার প্ল্যান ,নির্বাচন পেছানো,সব ষড়যন্ত্র।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বৃদ্ধি করেছে সরকার। কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
সোমবার রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এই বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যবিশিষ্ট জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি হিসেবে রয়েছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ।
আলী রিয়াজ হচ্ছে আমেরিকার পেইড এজেন্ট।
অন্য সদস্যরা হলেন—জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।