ঢাকা: এই তো লাল স্বাধীনতা! সোনার বাংলা খুবলে খাচ্ছে জেহাদিরা। ইউনূস নামক এক জঙ্গী দেশটাকে নরকে পর্যবসিত করেছে। সাধারণ মানুষের বাঁচার কোনো উপায় আছে?
পুলিশের সামনে পিটিয়ে হত্যা করা হচ্ছে, পুলিশ নীরব দর্শকের মতো দেখেই যায়।
পুলিশ, সেনাবাহিনী ইউনূস গং এর পোষা হয়ে গেছে। যেভাবে বলা হচ্ছে, নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে ঠিক সেইভাবে চলছে।
নির্মমভাবে গণপিটুনি দিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছে!
সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, চলতি আগস্ট মাসের প্রথম ১০ দিনে দেশে অন্তত ১৩টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৯ জন, আহত হয়েছেন আরও ১৩ জন।
তবে এর বাইরেও হয়তো আরো ঘটনা আছে, যেগুলো হিসেবের মধ্যে নেই।
মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএফএস) তথ্য বলছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত সারা দেশে গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন ৭৮ জন। এর সঙ্গে আগস্ট মাসের প্রথম ১০ দিনের ঘটনা যুক্ত করলে নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৭। এই সময়ে আহত হয়েছেন ২৬৬ জন।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত জানুয়ারি থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত কমপক্ষে ১১১ জন মানুষ ‘মব’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতা) সন্ত্রাসের শিকার হয়ে নিহত হয়েছেন।
মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএফএস) তথ্য বলছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত সারা দেশে গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন ৭৮ জন।
এর সঙ্গে আগস্ট মাসের প্রথম ১০ দিনের ঘটনা যুক্ত করলে নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৭। এই সময়ে আহত হয়েছেন ২৬৬ জন।
সর্বশেষ ৯ আগস্ট রংপুরে চোর সন্দেহে দুজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এবং এই একই দিন মাদারীপুরে চোর সন্দেহে তিনজনকে গণপিটুনির পর একজনের চোখ তুলে ফেলার চেষ্টা হয়।
দুজনকে হত্যা করা হয় রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায়। তাঁদের নাম রূপলাল দাস ও প্রদীপ দাস। সম্পর্কে তাঁরা ছিলেন জামাই-শ্বশুর।
ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে পুলিশের সামনেই রুপলাল দাস ও তার আত্মীয়কে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।