ঢাকা: আওয়ামী লীগ ছাড়া আমরা ভোটই দিবো না। জনগণের কিন্তু অভিমত এক জায়গায়!
সাধারণ দেশপ্রেমিক, মানুষের হৃদয় আছে শেখ হাসিনা, তাদের কথা একটাই আমাদের শেখ হাসিনাতেই আস্থা।
তাছাড়া নির্বাচন নিয়ে একটা ছেলেখেলা চলছে। নির্বাচনে নামে এখন মানুষ মারা শুরু করবে ইউনূস গং!
জঙ্গী সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ মব সৃষ্টিকারীদের সহযোগী সরকার জনগণ চায় না।
জঙ্গী কাণ্ড প্রত্যেকটা দল চালিয়ে যাচ্ছে। উর্বর দেশটাকে একদম ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছে জঙ্গী প্রতারকরা মিলে।
যে সরকার জনগণের জান মালের নিরাপত্তা দিতে পারে না সে সরকার আর জনগণ চায় না।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাকে ভোট দেবেন এমন প্রশ্নে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন ৪৮ দশমিক ৫০ শতাংশ মানুষ।
ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) পরিচালিত ‘পালস সার্ভে ৩’-এর ফলাফলে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় আর্কাইভস মিলনায়তনে ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম, সংস্কার, নির্বাচন ও রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা’ বিষয়ক এই জরিপের ফল প্রকাশিত হয়।
জরিপের ফল তুলে ধরেন বিআইজিডির ফেলো অব প্র্যাকটিস সৈয়দা সেলিনা আজিজ।
জরিপে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, চলমান সমস্যা, সংস্কারসহ বিভিন্ন বিষয়ে টেলিফোনে প্রশ্ন করে মতামত জানতে চাওয়া হয়। গত ১ থেকে ২০ জুলাই পর্যন্ত সময়ে এই জরিপ চালানো হয়।
এর আগে গত অক্টোবরের তথ্যের ভিত্তিতে ডিসেম্বরে বিআইজিডির দ্বিতীয় পালস সার্ভের ফল প্রকাশ করা হয়েছিল।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাকে ভোট দেবেন, এই প্রশ্নে ১২ শতাংশ বিএনপি, ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ জামায়াতে ইসলামী এবং ২ দশমিক ৮০ শতাংশ মানুষ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কথা বলেছেন।
আট মাস আগে গত অক্টোবরে একই প্রশ্ন করা হলে ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ মানুষ বিএনপি, ১১ দশমিক ৩০ শতাংশ জামায়াত ও ২ শতাংশ মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছিলেন।
তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় জনগণ লিখছেন, তাঁরা আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কাউকে ভোট দেবেন না। কারণ এটা সম্ভব না।