ফরিদপুর: জামাত/এনসিপি বনাম বিএনপি’র মধ্যে যে মারামারি-কাটাকাটি হচ্ছে, এটি আসলে নাটক,তৃণমূলের মধ্যে বিবাদ থাকলেও জামাত ও বিএনপি’র নেতাদের মধ্যে অনেক মিল আছে, নেতৃত্বে থাকা অনেক বিএনপি নেতারা জামাত- ইউনূসকে আরও ৫/৬ বছর ক্ষমতায় রাখতে চায়!
তবে লক্ষণ ভালো না।ভালো না বলতে এদের কামড়াকামড়িতে নির্বাচন ভণ্ডুল হবে।বলা হবে, দেশে নির্বাচনের পরিবেশ নেই।
এবার ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বিএনপি নেতাদের মঞ্চে না বসিয়ে এক এনসিপি নেতাকে বসানোয় তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
হামলার মুখে উপজেলা এনসিপির আহ্বায়ক ও সমন্বয়ক মো. আশরাফ হোসেনকে বাঁচাতে গিয়ে বিএনপিকর্মীদের তোপের মুখে পড়ে যান ভাঙ্গার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান।
ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার বিকালে উপজেলার আজিমনগর ইউনিয়নের পশ্চিম পাতরাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে স্থানীয় সৎসংঘ সামাজিক উন্নয়ন সোসাইটির বৃক্ষ রোপণ ও চারা বিতরণ কর্মসূচির অনুষ্ঠানে।
একটা সুন্দর অনুষ্ঠানে গিয়েও এই জঙ্গীরা নিজেদের শিষ্টাচার ধরে রাখতে পারে না। এরা নাকি দেশ চালাবে?
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এনসিপি নেতা আশরাফকে মঞ্চে বসানো হলে বিএনপির উপজেলা ও ইউনিয়ন নেতাদের মঞ্চের সামনে বসতে দেওয়া হয়।
দেখা যায় হঠাৎ মঞ্চের সামনে বিএনপির নেতাকর্মীরা হুলুস্থুল সৃষ্টি করে। এনসিপি নেতাকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে তার ওপর হামলা চালানো হয়।
এই সময় খবর পেয়ে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল খান এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।