ঢাকা: সব অন্তর্বর্তী সরকারের পরিকল্পিত! জঙ্গী ইউনূসের সাজানো নাটক, জনগণের চোখে ধূলাপড়া দেয়া!

নির্বাচন বন্ধ করার খেলা শুরু হয়ে গেছে। জামায়াত নির্বাচন বর্জন করবে,এনসিপিও নির্বাচন বর্জন করবে পরবর্তীতে আর এই নির্বাচন লিগেসি পাবে না এই অজুহাত দেখিয়ে সরকার নির্বাচনের পথ থেকে সরে আসবে।

নির্বাচনী পথ এতো সুগম নয়,ফেব্রুয়ারীর আগে আরো বহু কিছু ঘটবে আরো বহু ষড়যন্ত্র হবে, এমনটাই ধারণা করা যাচ্ছে!

রাজনৈতিক দলের সংস্কার চাই” এই ব্যানারে অনেক টকশোর আয়োজন হবে আর অতিথি হবে ভাড়ায় খাটা কিছু নয়া দালাল; যাদের মিশন শুধু নির্বাচন ঠেকানো। এইরকম পরিস্থিতি ঘটানো হচ্ছে।

সরকারের লেলিয়ে দেয়া বিভিন্ন জরিপের মাধ্যমে দেখানো হবে দেশের এতো % মানুষ ভোট চায় না।

জঙ্গী টোকাই দল এনসিপি নেতাদের সুরেই কথা বলছেন জঙ্গী শিরোমনি দল জামাতের নেতারা। নির্বাচন না হলেই ভালো তাদের জন্য, কারণ তারাই প্রকারান্তরে প্রশাসন- দেশ চালাচ্ছে। সুতরাং নির্বাচন যাতে না হয় সে পরিবেশ তৈরীতে ব্যস্ত এ দুটো দল।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, বিদ্যমান ব্যবস্থায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে দেশে নতুন ফ্যাসিবাদের জন্ম হতে পারে।

অথচ ফ্যাসিবাদের সাথে বাস করছে এরা।

তিনি বলেন, নির্বাচনের সময় ঘোষণাকে ইতিবাচক বলা হলেও প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন আয়োজন জনগণের সঙ্গে প্রতারণার শামিল হবে।

বুধবার (১৩ আগস্ট) সকালে খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার আরাফাত আবাসিক এলাকায় উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে আয়োজিত ভোটার সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।

সমাবেশে তিনি নির্দলীয় সরকারের অধীনে ‘জুলাই সনদের’ আইনি ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানান।

মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রধান আকাঙ্ক্ষা ছিল রাষ্ট্র সংস্কার। এর জন্য ৬টি কমিশন গঠন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে ১৯টি বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। অথচ প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক পঠিত ঘোষণাপত্রে তা উল্লেখ না করে গুরুত্বহীন করা হয়েছে।”

বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। দেশের মানুষ এখন ইসলামী দলগুলোকে নেতৃত্বের আসনে দেখতে চায়। অচিরেই জনগণের সে আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত হবে, ইনশাআল্লাহ।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *