ঢাকা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।
এদিন, বুধবার (২০ আগস্ট) সকালে কারাগার থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নিয়ে আসা হয় মামুনকে।
মামলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। ১২ জন সাক্ষীর জবানবন্দি শোনা হয়েছে বলে জানা যায়।
সবই ষড়যন্ত্র।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন কেন রাজসাক্ষী হলেন?
স্বাধীনতা বিরোধী তাজুল গ্যাং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে রাজসাক্ষী বানিয়েছে। এই নিয়ে তাজুল গ্যাং ও ইউনুস গ্যাংয়ের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে।
ইউনুস গ্যাং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শাস্তি দেয়ার জন্য ফন্দিফিকির করছে। তবে কোনো ফন্দিফিকিরই কাজ করছে না।
তাজুল গ্যাং বুঝে গেছে বৈধ পথে শেখ হাসিনাকে শাস্তি দেয়া অসম্ভব। তাদের কাছে শাস্তি দেয়ার মতো কোনো প্রমাণ নাই।
সে কারণে কাউকে রাজসাক্ষী বানাতে হবে যে তাজুল গ্যাংয়ের শিখিয়ে দেয়া বুলি গড়গড় করে বলে যাবে।