ঢাকা: এখন আর সমস্যা নেই জঙ্গী এনসিপি আর বিএনপির।
মাহফুজের বাবা সাধারণ সম্পাদক হলেন ইউনিয়ন বিএনপির, নির্বাচন করে, এইখানে নির্বাচন মনে হয় অতোটা ফ্যাক্ট না।
মাহফুজের বাবা হিসেবেই সম্পাদক হলেন তিনি। এটা ভবিষ্যতে মাহফুজকে যেমন রক্ষা করবে, তেমনি বিএনপিকেও রক্ষা করবে নানাভাবে।
বিএনপিরও নাক কান কাটা গেলো একদিকে। সরাসরি চাঁদাবাজ, জঙ্গীর বাবাকে স্বীকৃতি দেয়া হলো তো ব্যাপারটা!
জনাব মাহফুজ আলম তো বরাবর নিজেকে নির্দোষ দাবী করে আসছেন। এর আগে দাবী করেছেন, একটা সার্কেলের প্রায় সবাই দুর্নীতিগ্রস্থ, কিন্তু জনাব মাহফুজ আলম নিজে কোন দুর্নীতি করছেন না বলে এই সার্কেলটা (যা তার নিজের সার্কেল বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে) তার উপরে ক্ষিপ্ত, তারা এইটা কোনভাবেই মেনে নিতে পারতেছেন না৷
তা প্রশ্ন তো উঠছেই, আঙুল উঠছে, আপনি যদি জানেন কে দুর্নীতি করছে তাহলে এতদিনেও ধরিয়ে দিলেন না কেন? নাকি নিজের লেজ কেটেছে বলে এখন অন্যের লেজ ধরে টানাটানি শুরু করেছেন?
তথ্য উপদেষ্টার কাছে তথ্য আছে, এই “একটা সার্কেল” এবং এর “প্রায় সবাই” গণঅভ্যুত্থানের পরেও ফ্রি-হ্যান্ড দুর্নীতি করে বেড়াচ্ছেন। এরা কারা?
তথ্য উপদেষ্টা খোদ সরকারে বসেও এদের মুখোশ উন্মোচন করছেন না কেন?
মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে ইছাপুর ইউনিয়নের শ্রীরামপুর উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪৫৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
আজিজুর রহমান বাচ্চু মোরগ প্রতীকে ২৬৬ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হন। এর আগে তিনি একই ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়া সভাপতি পদে মো. অলি উল্যা ছাতা প্রতীকে ২৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জাহাঙ্গীর আলম সম্রাট মাছ প্রতীকে ২৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নির্বাচনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি
হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি।