ঢাকা: বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ভারত বিরোধী এবং পাক-প্রীতির মনোভাব স্পষ্ট। ইশাক দারের এই সফরে আরও কাছাকাছি আসবে বাংলাদেশ- পাকিস্তান, তা বলাই বাহুল্য।

পাকিস্তান একটা সন্ত্রাসবাদী দেশ এটা আর আলাদাভাবে বলার বা জানানোর কিচ্ছু নেই।

মৌলবাদের আখড়া আর নতুন করে কি হবে বাংলাদেশে? ইতিমধ্যে সেটা হয়েই রয়েছে এবং বাংলাদেশ এখন সন্ত্রাসী ট্রেনিং পাবে আর বাংলাদেশে এসে বোম ফাটাবে। বাংলাদেশের কপালে শনি আছে।

এর আগে বাংলাদেশকে বারবার সতর্ক করেছে ভারত। সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতে বাংলাদেশকে পরামর্শ দিয়েছে ভারত।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরই ভারত ইউনূসকে সতর্ক করেছে এই বিষয়ে। কিন্তু বাংলাদেশ শোনেনি।

জয়শঙ্কর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এই পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী। বাংলাদেশের পরিণতি খুব ভয়াবহ হবে।

যার নিজের খাওয়ার পয়সা নেই, প্রকাশ্যেই দেউলিয়া ঘোষণা করেছে, যে তিনবার ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করে প্রতিবারই নাস্তানাবুদ হয়েছে সেই পাকিস্তান এখন হাওয়া দিচ্ছে বাংলাদেশকে!

আর তিনটের যুদ্ধের মধ্যে একাত্তরের যুদ্ধ, ভারত যদি বাংলাদেশের পাশে না দাঁড়াত, তাহলে কী হত! বাংলাদেশ এখন সে হিসেব ভুলেছে।

পাকিস্তান যদি জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য হয়, তাহলে এখন যা পরিস্থিতি তাদের শাখা বাংলাদেশ বললে এতটুকু ভুল হয় না।

বাংলাদেশকে জঙ্গি প্রশিক্ষণ, অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করছে পাকিস্তান। এখন বাংলাদেশের উর্বর মাটিতে কট্টরপন্থার চাষ! আর লাফাচ্ছেন নোবেলজয়ী।

এবার বাংলাদেশ সফরে এসে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছেন পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।

তিন দিনের সফরের প্রথম দিন শনিবার বিকেলে তিনি ঢাকার পাকিস্তান হাইকমিশনে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন।

এবং প্রত্যেকটা দল রাজাকারের বাচ্চা। তাদের বাবার সাথে বৈঠক করে খুব খুশি।

ঢাকার একটি হোটেলে এই বৈঠকগুলো একের পর এক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকগুলোর বিষয়ে এক্স হ্যান্ডেলে বার্তা দিয়েছে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ঢাকার পাকিস্তান হাইকমিশনে বিএনপির ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বসেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। বৈঠকে বিএনপির পক্ষে নেতৃত্ব দেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও স্বার্থের ভিত্তিতে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন ইসহাক দার।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *