ঢাকা: সরকার পতন কিন্তু আগেও হয়েছে তবে দেশে এত বিশৃঙ্খলা, খুন, গুম, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, দখলবাজি হয়নি।

কোটা আন্দোলনের নামে ষড়যন্ত্রমূলক এক আন্দোলন শেখ হাসিনির পতন ঘটিয়ে ছেড়েছে। মূল উদ্দেশ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতন ঘটানোই ছিলো।

এবং এই জুলাই হয়ে গেলো মানি ম্যাকিংয়ের বছর। হয়ে গেলো চাঁদাবাজদের খুল্লমখুল্লা পথ।

দেশকে আবারও দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি মুক্ত করতে শেখ হাসিনার সরকার ফিরে চাইছে সাধারণ জনগণ।

২০০১-২০০৬ সালের বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার টানা পাঁচ বছর বাংলাদেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে জাতিকে অপমানের বোঝা দিয়ে গেছে।

বিগত এক বছরে ইউনূস সহ অবৈধ উপদেষ্টা পরিষদের দুর্নীতি পাহাড় প্রমাণ।

দুর্নীতির রেকর্ড বিএনপি-জামায়াত জোটের দুর্নীতি রেকর্ডকেও ভেঙে দিতে পারে৷

এখন বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি সহ অন্যান্য সকল রাজনৈতিক দলের চাঁদাবাজি, লুটতরাজে অতিষ্ঠ দেশের জনগণ।

সমন্বয়ক থেকে শুরু করে বাকি চাঁদাবাজরা কোটি টাকার নিচে তো কথাই বলে না। এক একজনের দুর্নীতি ফাঁস হচ্ছে, অথচ শাস্তি নেই।

ক্ষমতায় বসে স্বৈরাচার ইউনূস সকল জুলাই জঙ্গীদের নিয়ে একটি কিংস পার্টির জন্ম দিয়েছে। এই অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের নেতা তারাই, যারা বাংলাদেশে জঙ্গীবাদ কায়েম করে একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে একজন সুদখোরকে ক্ষমতার মসনদে বসিয়েছে এবং বিগত একবছরে হাজার হাজার কোটি টাকা গায়েব করেছে।

থানা পুড়িয়ে, মানুষ মেরে তারা ক্ষমতা দখল করে জুলাই স্পিরিটের নামে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে স্বৈরতন্ত্র কায়েম করেছে।

অর্থনীতিকে ডুবিয়ে কিংস পার্টির নেতারা দুর্নীতি ও লুটপাট চালাচ্ছে সরকারি খাতে।

কিংস পার্টি ‘এনসিপি’র অত্যাচারে বাংলাদেশের মানুষ অতিষ্ঠ।

৮ আগস্ট ইউনূসের বসার পর থেকে দেশে একটা ভালো কিছু হয়েছে একথা বলা যাবে না।

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দলাদলি, বরং অভ্যন্তরীণ দলাদলিও আকাশচুম্বী হয়ে উঠেছে।

আর এখন পাকিস্তানের পা চাটা গোলাম হয়েছে। এই অবস্থা পরিবর্তন কবে হবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *