ঢাকা: দেশকে আবারও দুর্নীতি ও চাঁদাবাজি মুক্ত করতে শেখ হাসিনার সরকার ফিরে চাইছে সাধারণ জনগণ। আর শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী নেতা নেতৃদের বিরুদ্ধে দম ফাটিয়ে লেগেছে।

গ্রেপ্তারি, কারাগারে নিয়ে হত্যাকাণ্ড চলছে। বিএনপি-জামায়াত জোটের দুর্নীতিকে ছাপিয়ে গেছে এই সরকার।

আর শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যাননি। বাংলাদেশের বিমানবাহিনীর বিমানই তাঁকে ভারতে পৌঁছে দিয়েছে। ষড়যন্ত্র করে তাঁকে গদিছাড়া করা হয়েছে। ফলে হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ মিথ্যা।

উপরন্তু হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা খুনের মামলার চক্রান্তও ফাঁস হয়ে গেছে। বাংলাদেশ সরকারের দাবি মিথ্যা দাবি।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধেও হয় ভুয়া মামলা। জুলাই -অগাস্টের গণ অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে আজ জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালকসহ মোট পাঁচজন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

সোমবার সকাল সাড়ে এগারোটার দিকে বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। বিকেলে শেষ হয় অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ।

ট্রাইব্যুনালে এই মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এসএইচ তামিম শুনানি করেন।

ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।

এবং এই মামলায় গ্রেফতার হয়ে পরে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ।

আজকে যারা সাক্ষী দিয়েছেন তাদেরসহ এখন পর্যন্ত মোট ২৪ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন ট্রাইব্যুনালে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *