ঢাকা: অদ্ভুত আর বিভৎসতা ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে। সরকার, পুলিশ, সেনাবাহিনী জনগণের নিরাপত্তা দিতে পারে না, পারে না বলতে দেয় না। কারণ সেনাবাহিনী হয়ে গেছে জামাত আর ইউনূসের পোষা।

ফলে এরা ইউনূস, জামাত, এনসিপির তাবেদারি করে। আর নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে। গোপালগঞ্জে সেনাবাহিনীর ভূমিকা সারা বিশ্ব দেখেছে।কী নির্লজ্জভাবে এরা মানুষ হত্যা করেছে এবং জঙ্গীদের বাঁচিয়ে নিয়ে এসেছে।

আর এই সেনাবাহিনী এখন ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা দেবে।

জাতীয় নির্বাচনের হাইপ তুলে রাখা হয়েছে, জনগণকে বোকা বানানো হচ্ছে আর এদিকে ডাকসুর ঢোল বাজে দেশে।

সামান্য একটা ডাকসু নির্বাচনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটা সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে যাচ্ছে ঢাবি প্রশাসন ।

আর সারা বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করবে একটা মেম্বার নির্বাচনেরও অভিজ্ঞতা না থাকা অনভিজ্ঞ, আর পরাধীন নির্বাচন কমিশন।

ভয়াবহ নির্বাচন হবে হয়তো আগামী জাতীয় নির্বাচন।

এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে অন্তত সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনগুলো হওয়া উচিত ছিলো।

এদিকে, ডাকসু নির্বাচনের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশ মুখগুলোয় ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে সেনাবাহিনীকে রাখার ঘোষণা নিয়ে প্রার্থীদের মধ্যেই ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।

রাজনীতিবিদরা বলছেন, সামরিক শাসনামলেও এরকম সিদ্ধান্ত নিতে দেখেননি তারা। অথচ এইবার এমন কাণ্ড ঘটানো হচ্ছে।

অতীতে জাতীয় নির্বাচনের সময় সেনা মোতায়েন করতে দেখা গেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে এ ধরনের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘নজিরবিহীন’।

এমন একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের কারো সঙ্গে আলোচনা করা হয়নি বলে অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।

তবে প্রার্থীদের এইসব অভিযোগ ঢং। তারা নিজেদের ক্লিন দেখাতে চাইছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *