ঢাকা: দেশে অরাজকতা চলছে, এইসব দেখিয়ে নির্বাচন পিছানোর খেলা নয় তো? জাতীয় পার্টি তো তাদের ঘরেই ছিল।

গণ অধিকার পরিষদ গায়ে পড়ে মব করতে গেলো কেন? গণ অধিকার পরিষদ এখন যতই অবরোধ করুক, আন্দোলন করুক, এরা মব করতে গিয়েছিলো।

ঢাকার কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে সংঘর্ষে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরুসহ কয়েকজন আহত হওয়ার পর চট্টগ্রাম নগরে বিক্ষোভ করেন দলটির নেতা-কর্মীরা।

তাঁরা সড়ক অবরোধ করে আগুন জ্বালান। এই আন্দোলনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) চট্টগ্রাম মহানগর সংহতি জানিয়েছে।

গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য মো. জসিম উদ্দিনের অভিযোগ, ‘দলের সভাপতি নুরুল হকের ওপর যৌথবাহিনীর সদস্যরা প্রকাশ্যে হামলা চালিয়েছে। হামলাকারীদের বিচার করতে হবে। ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত তাঁরা বিক্ষোভ থামাবেন না।’

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গণ অধিকার পরিষদ ছাড়াও যুব ও ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা কর্মীরাও সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন।

তাঁরা সড়কের মাঝখানে টায়ার জ্বালিয়ে স্লোগান দিচ্ছেন। মুরাদপুর থেকে জিইসি অভিমুখী প্রধান সড়কে যান চলাচল বন্ধ।

শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীরা নগরের পাঁচলাইশ থানার ২ নম্বর গেট মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।

রাত পৌনে ১২টার দিকে নগর এনসিপির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম সহযোদ্ধা, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এবং অন্যান্য নেতা–কর্মীদের ওপর যৌথ বাহিনীর হামলার প্রতিবাদে চট্টগ্রামের ২ নম্বর গেট ব্লকেড কর্মসূচিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি চট্টগ্রাম মহানগর পূর্ণ সংহতি জানিয়েছে।’

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *