ঢাকা: চাঁদার টাকা না পেয়ে, সমঝোতা না হবার ফলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তৌহিদ আফ্রিদী ও তার বাবাকে।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এর আগে অভিযোগ করেছেন, কিছু ব্যক্তির যোগসাজশে মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথী ও তাঁর ছেলে কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদিকে গ্রেপ্তার করিয়েছে।
নুরুল হক নুর দাবি করেন, ‘জনকণ্ঠ’ দখলের ন্যায় ‘মাই টিভি’ দখলেও সুপরিকল্পিতভাবে কিছু ব্যক্তি পরস্পর যোগসাজশে মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথী ও তার ছেলে তৌহিদ আফ্রিদিকে গ্রেপ্তার করিয়েছে।
এতদিন তারা নগদ ৫ কোটি কিংবা শেয়ার লিখে নেয়ার দেনদরবার করেছে, সমঝোতায় মিলেনি, তাই ডিজিটাল ও ফিজিক্যাল মবের মাধ্যমে প্রশাসনের ওপর চাপ সৃষ্টি করে তৌহিদ আফ্রিদি ও তার বাবাকে গ্রেপ্তার করিয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুর বলেন, এই যে তৌহিদ আফ্রিদি ও তার বাবাকে যাত্রাবাড়ী থানার ছাত্র হত্যা মামলায় আসামি করে ১ বছর পর গ্রেপ্তার করানো হয়েছে।
মামলার বাদী কি জানে এই মামলায় কাকে কাকে আসামি করা হয়েছে? তৌহিদ আফ্রিদি কিংবা তার বাবা ‘ছাত্র হত্যা’ করেছে এই মামলা প্রমাণ করতে পারবে? তাহলে কেন এই নাটক?
বেসরকারি টিভি চ্যানেল মাইটিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথীর ছেলে ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদিকে যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।
আজ শনিবার (৩০ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিব উল্লাহ পিয়াসের আদালত শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে এই আদেশ দেন।